শনিবার, ২১ জুন ২০২৫, ৭ আষাঢ় ১৪৩২
শনিবার, ২১ জুন ২০২৫, ৭ আষাঢ় ১৪৩২

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ময়মনসিংহ জেলা সমন্বয় কমিটি অনুমোদন

ইউটিভি ডেস্ক রিপোর্ট।। প্রকাশিত: রবিবার, ২২ জুন, ২০২৫, ১২:২৬ এম
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ময়মনসিংহ জেলা সমন্বয় কমিটি অনুমোদন

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ৩৫ সদস্যবিশিষ্ট ময়মনসিংহ জেলা সমন্বয় কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। নবগঠিত এই কমিটিতে প্রধান সমন্বয়কারী হিসেবে মনোনীত হয়েছেন এনসিপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক ময়মনসিংহ ফুলবাড়ীয়ার কৃতিসন্তান এ্যাডভোকেট জাবেদ রাসিন , ৩৫ বিশিষ্ট সদস্যদের মধ্যে অন্যতম সমন্বয়ক হাফেজ মাওলানা মোকাররম আদনান।

গত সোমবার (১৬ জুন) এনসিপির সদস্য সচিব আখতার হোসেন এবং মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলমের যৌথ স্বাক্ষরে প্রকাশিত এক পত্রে এই কমিটি ঘোষণা করা হয়।

ঘোষণাপত্রে উল্লেখ করা হয়, আগামী তিন মাস অথবা জেলা আহ্বায়ক কমিটি গঠনের পূর্ব পর্যন্ত এই সমন্বয় কমিটি কার্যকর থাকবে ।

নবগঠিত কমিটির অন্যতম সমন্বয়ক মোকাররম আদনান বলেন, ময়মনসিংহ জেলায় দলের কার্যক্রমকে আরও শক্তিশালী , গতিশীল ও সংগঠিত করে তোলা এবং তৃণমূল পর্যায়ে সকল ধর্মের সকল মানুষের সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে , ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ায় আমাদের প্রধান লক্ষ্য। দলের অভ্যন্তরীণ ঐক্য, জাতীয় স্বার্থ ,অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সাথে

সৌহার্দ্যপূর্ণ আচরণ ও যোগ্য নেতৃত্বের অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে আমরা একটি শক্তিশালী, সুসংগঠিত দল হিসেবে গড়ে তুলতে চাই যে দল মানুষের আকাঙ্ক্ষার কথা বলবে। যে দল মানুষের অধিকার ফিরিয়ে দিবে ।

তিনি আরও বলেন, দলের অভ্যন্তরে কোনো ধরনের বিভাজনমূলক মনোভাব, স্বেচ্ছাচারিতা বা ফ্যাসিস্ট প্রবণতার কোন স্থান নেই। এমন যে কোনো অপচেষ্টা , কঠোরভাবে প্রতিহত করা হবে ইনশাআল্লাহ ।

তিনি আরো বলেন – ময়মনসিংহ জেলা একটি ঐতিহাসিক প্রাচীনতম জেলা হওয়া সত্ত্বেও গত ৫২ বছরে এই অঞ্চলের মানুষের ভাগ্য নিয়ে রাজনৈতিক দলের ব্যাক্তিরা তামাশা করেছে, তাদের ভয় ভীতি দেখিয়ে ফায়দা লুটে নিয়েছে, হাজারো আশার আলোকে তারা নিভিয়ে দিয়েছে, এই শহরকে ত্রাসের রাজ্যে পরিণত করেছে, আমরা অঙ্গীকার করে বলতে চাই এই অঞ্চল এবং শহরকে সব ধরনের দূর্নীতি মুক্ত, চাঁদাবাজ মুক্ত, অনিয়ম ও অপশক্তিকে রুখে দিয়ে আধুনিক শহর নিরাপদ বসবাস এবং বাংলাদেশের মডেল হিসেবে গড়ে তুলবো ইনশাআল্লাহ।

ময়মনসিংহে নিশিন্দা বিলের মাছ বিক্রি করে অর্ধ কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ

ইউটিভি ডেস্ক রিপোর্ট।। প্রকাশিত: শনিবার, ২১ জুন, ২০২৫, ৬:০৯ পিএম
ময়মনসিংহে নিশিন্দা বিলের মাছ বিক্রি করে অর্ধ কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ

ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলায় নিশিন্দা বিলের ফিসারী থেকে মাছ বিক্রি করে অর্ধ কোটি আত্বসাতের অভিযোগ উঠেছে ফিসারীতে রক্ষনাবেক্ষনের দায়িত্বে থাকা মো: শরিফুল ইসলাম, পাহাড়াদার মো: আইজুল ইসলাম ও মো: জনি মিয়া গংদের বিরুদ্ধে।

অভিযোগ রয়েছে ধার নেওয়া ছয় লক্ষ টাকা ২০% লাভে পরিশোধ করার পরেও নিশিন্দা বিলের ফিসারীর সত্বাধিকারী মো: কামরুজ্জামানকে জিম্মি করে জোরপূর্বক ১০০ টাকার তিনটি সাদা স্ট্যাম্পে সাক্ষর ও পূবালী ব্যাংকের দুটি সাক্ষর করা চেকের পাতা রেখেছে অভিযুক্ত শরিফুল ইসলাম গংরা।

নিশিন্দা বিলের ফিসারীর মালিক মোঃ কামরুজ্জামান হার্টের সমস্যায় হাসপাতালে ভর্তি থাকায় নিজেদের খেয়াল খুশিমত মাছ বিক্রি করে টাকা আত্মসাতের সুযোগ নিয়েছে। এ বিষয়ে পিতার পক্ষে তার কন্যা মোছা: নুসরাত জাহান বাদী হয়ে ভালুকা মডেল থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। অপরদিকে জোরপূর্বক স্ট্যাম্পে সাক্ষর ও চেক পুনরুদ্ধারে বিজ্ঞ আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন। যার নং ৩৮১/২৫।

এ বিষয়ে ভুক্তভোগী কামরুজ্জামানের কন্যা মোছা: নুসরাত জাহান জানান, “আমার বাবা মোঃ কামরুজ্জামান হার্টের সমস্যায় দীর্ঘদিন ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকাবস্থায় ফিসারীতে রক্ষণাবেক্ষনের দায়িত্বে থাকা মোঃ শরিফুল ইসলাম মাছ বিক্রি করে অর্ধকোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে এবং আমার বাবাকে জিম্মি করে তিনটি সাদা স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর ও স্বাক্ষর করা পূবালী ব্যাংকের তিনটি চেকের পাতা জোরপূর্বক রেখে দিয়েছে। ন্যায় বিচারের আশায় ভালুকা মডেল থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছি এবং চেক পুনরুদ্ধারে আদালতে মামলা করেছি।”

এ সকল অভিযোগের প্রেক্ষিতে জানতে চাইলে ফিসারীতে রক্ষণাবেক্ষনের দায়িত্বে থাকা মোহা: শরিফুল ইসলাম সকল অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমি ফিসারীর একজন অংশীদার, যখন যে টাকার মাছ বিক্রি করেছি তার হিসাব সাথে সাথে দিয়েছি।

এবিষয়ে ভালুকা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হুমায়ুন কবির জানান উভয় পক্ষের পাল্টাপাল্টি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ইসরায়েলি হামলা স্বীকার না করলে আলোচনায় অগ্রগতি নয়: জেনেভা থেকে ইরানের ফাতেমেহ মোহাজেরানির হুঁশিয়ারি

ইউটিভি ডেস্ক রিপোর্ট।। প্রকাশিত: শনিবার, ২১ জুন, ২০২৫, ২:২৭ পিএম
ইসরায়েলি হামলা স্বীকার না করলে আলোচনায় অগ্রগতি নয়: জেনেভা থেকে ইরানের ফাতেমেহ মোহাজেরানির হুঁশিয়ারি

ইসরায়েলের টানা হামলার মধ্যেও কূটনৈতিক দরজা পুরোপুরি বন্ধ করেনি ইরান। সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় চলমান আন্তর্জাতিক বৈঠকে অংশ নিতে উপস্থিত ইরানি প্রতিনিধি দলের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে এমনটাই জানিয়েছেন সরকারের মুখপাত্র ফাতেমেহ মোহাজেরানি।

আল জাজিরাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মোহাজেরানি বলেন, “আমরা বিশ্বাস করি, প্রতিপক্ষের কথা শোনা উচিত। এ কারণেই আমাদের কূটনীতিকরা জেনেভায় এসেছেন, যাতে তারা অন্য পক্ষের বক্তব্য শুনতে পারেন।”

তবে তিনি কূটনৈতিক আলোচনায় অংশগ্রহণের জন্য একটি কঠিন শর্তও উল্লেখ করেন। তার ভাষায়, “এই মুহূর্তে সবচেয়ে জরুরি বিষয় হলো, বিশ্বকে স্বীকার করতে হবে যে একটি সত্যিকারের আগ্রাসী শাসন আমাদের দেশে হামলা চালিয়েছে—আমাদের সামরিক কমান্ডার, শিশু, নারী, বিজ্ঞানী ও সাধারণ নাগরিকদের নিশানা করে, গভীর রাতে।”

ইরানি মুখপাত্র ফাতেমেহ মোহাজেরানি আরও হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, পশ্চিমা শক্তিগুলো, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্র যেন ইরানিদের প্রতি ‘হুমকির ভাষায়’ কথা না বলে। তিনি বলেন, “যদি তারা কোনো ভুল করে, তবে আমরা নিঃসন্দেহে নিজেদের রক্ষা করব এবং আমাদের যা ন্যায্য অধিকার, তা আদায় করে নেব।”

তিনি আরও সতর্ক করে দেন, “আমরা আশা করি যুক্তরাষ্ট্র এমন কোনো ভুল করবে না। তবে যদি উত্তেজনা বাড়ে, আমাদের প্রতিক্রিয়াও হবে ঠিক ততটাই শক্তিশালী এবং সমান মাত্রায়।”

জেনেভায় জাতিসংঘের ইউরোপীয় সদর দপ্তরে চলমান এই বৈঠকে ইরান ছাড়াও অংশ নিচ্ছে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য দেশগুলো এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধি দল। আলোচনার মূল লক্ষ্য হচ্ছে ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনা প্রশমিত করা, মানবিক সহায়তার পথ খোলা রাখা, এবং একটি সম্ভাব্য আঞ্চলিক নিরাপত্তা কাঠামো গড়ে তোলা।

বিশ্লেষকরা মনে করছেন, ইরানের এই শর্ত এবং কূটনৈতিক অংশগ্রহণ বিশ্ব রাজনীতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা দিচ্ছে। তেহরানের অবস্থান কূটনীতিকে একদিকে খোলা রেখেছে, অন্যদিকে পশ্চিমা মিত্রদের উপর চাপ বাড়িয়েছে।

ময়মনসিংহে পৃথক দুটি দুর্ঘটনায় নিহত-৯

ইউটিভি ডেস্ক রিপোর্ট।। প্রকাশিত: শনিবার, ২১ জুন, ২০২৫, ১২:১৯ এম
ময়মনসিংহে পৃথক দুটি দুর্ঘটনায় নিহত-৯

ময়মনসিংহের ফুলপুর ও তারাকান্দায় পৃথক দুটি সড়ক দুর্ঘটনায় ৯ জন নিহত হয়েছেন। শুক্রবার রাত পৌনে ৯টার দিকে ময়মনসিংহ-হালুয়াঘাট সড়কের ফুলপুর পৌরসভার ইন্দিরাপাড় এলাকায় বাস ও মাহিদ্রার (অটোরিকশা) মুখোমুখি সংঘর্ষে ছয়জন নিহত হন। এর আগে বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে তারাকান্দায় ময়মনসিংহ-হালুয়াঘাট সড়কে হালুয়াঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সরকারি অ্যাম্বুলেন্সের সঙ্গে সিএনজিচালিত অটোরিকশার সংঘর্ষে তিনজন নিহত হন।

স্থানীয় কয়েকজন বাসিন্দার বরাতে জানা যায়, ময়মনসিংহ-হালুয়াঘাট সড়কের ফুলপুর পৌরসভার ইন্দিরাপাড় এলাকায় বাসের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষের পর পাশের বিদ্যুতের খুঁটিতে ধাক্কা লেগে মাহিন্দ্রাটি দুমড়েমুচড়ে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই ছয়জন নিহত হন। নিহত ব্যক্তিদের সবাই মাহিন্দ্রার যাত্রী।

বাসটি হালুয়াঘাট থেকে ঢাকার দিকে যাচ্ছিল। আর মাহিন্দ্রাটি ছিল ফুলপুর থেকে হালুয়াঘাটগামী।

তাৎক্ষণিকভাবে নিহত ব্যক্তিদের পরিচয় নিশ্চিত করতে পারেনি পুলিশ। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ও পুলিশ সদস্যরা হতাহত ব্যক্তিদের উদ্ধার কার্যক্রম শুরু করেছেন। মাহিন্দ্রাটিতে চালকসহ ১৩ জন যাত্রী ছিলেন। হতাহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। পরে আহত ব্যক্তিদের ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।

দুর্ঘটনার পর বিক্ষুব্ধ জনতা বাসটিতে আগুন ধরিয়ে দেয়। এ বিষয়ে ফুলপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল হাদি দুর্ঘটনায় ছয়জনের মৃত্যুর সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

ফুলপুর ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার লুৎফুর রহমান বলেন, দুর্ঘটনার খবর পেয়ে ছয় জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এর মধ্যে পাঁচজন পুরুষ ও একজন নারী রয়েছেন।

ফুলপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাদিয়া ইসলাম সীমা বলেন, দুর্ঘটনায় ঘটনাস্থলেই পাঁচজন ও ফুলপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়ার পথে একজন মারা যান। গুরুতর অবস্থায় পাঁচজনকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তাঁদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক। ঘটনাস্থলে প্রশাসনের লোক, সেনাবাহিনী ও পুলিশ সদস্যরা রয়েছেন। পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার চেষ্টা চলছে।

এর আগে তারাকান্দায় ময়মনসিংহ-হালুয়াঘাট সড়কে বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে সরকারি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের অ্যাম্বুলেন্সের সঙ্গে সিএনজিচালিত অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হন।

পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ময়মনসিংহ-হালুয়াঘাট সড়ক ধরে ময়মনসিংহ থেকে হালুয়াঘাট যাচ্ছিল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের অ্যাম্বুলেন্সটি। তারাকান্দা উপজেলার রামচন্দ্রপুর হিমালয় ফিলিং স্টেশনের সামনে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি অটোরিকশার সঙ্গে অ্যাম্বুলেন্সটির মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে তিনজন নিহত হন। ঘটনাস্থলে প্রাণ যায় দুজনের।

তারাকান্দা থানার ওসি মোহাম্মদ টিপু সুলতান বলেন, অ্যাম্বুলেন্স ও সিএনজিচালিত অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে ঘটনাস্থলেই দুজনের মৃত্যু হয়েছে। নিহত ব্যক্তিদের মরদেহ থানায় রাখা হয়েছে। ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন অটোরিকশার চালক।

নিহতরা হলেন– ধোবাউড়া উপজেলার গোয়াতলা ইউনিয়নের বরাটিয়া গ্রামের মৃত আবদুল বারেকের স্ত্রী জোবেদা খাতুন (৮৫), ফুলপুর উপজেলার বউলা ইউনিয়নের মদীপুর সুতারপাড় গ্রামের জামাল উদ্দিনের ছেলে রাকিবুল হাসান (১৫) এবং অটোরিকশার চালক ময়মনসিংহ সদর উপজেলার ঘাগড়া ইউনিয়নের শুইলাম বুধবারিয়া গ্রামের বাসিন্দা মোহাম্মদ আলম (৩৫)।