রবিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৫, ২ অগ্রহায়ণ ১৪৩২
রবিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৫, ২ অগ্রহায়ণ ১৪৩২

ভৈরবে ছিঁচকে পকেটমার থেকে শত কোটি টাকার মালিক মূর্তিমান আতঙ্ক মিন্টু ধরাছোঁয়ার বাইরে

ইউটিভি ডেস্ক রিপোর্ট।। প্রকাশিত: শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫, ৮:১৬ পিএম
ভৈরবে ছিঁচকে পকেটমার থেকে শত কোটি টাকার মালিক মূর্তিমান আতঙ্ক মিন্টু ধরাছোঁয়ার বাইরে

ছিঁচকে পকেটমার ছিনতাইকারী থেকে নেতা ও ভূমিদস্যুতা করে শত কোটি টাকার মালিক মূর্তিমান আতঙ্ক মিন্টু এখনো রয়ে গেছেন ধরাছোঁয়ার বাইরে। কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা মোশাররফ হোসেন মিন্টু। জুলাই বিপ্লবের পর সহিংসতার মামলায় লাপাত্তা মিন্টু সম্পদ লুকাতে স্ত্রীকে সাজিয়েছিল ব্যবসায়ী। ভৈরব থানার কাছে তার প্রাসাদোপম জান্নাত হোটেল ছিল প্রতিপক্ষকে নিপীড়ন-নির্যাতনের ‘আয়নাঘর’।

কিশোরগঞ্জের ভৈরবের লক্ষ্মীপুর গ্রামের বাদশা মিয়ার ছেলে এবং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক কাউন্সিলর মোশাররফ হোসেন মিন্টু প্রথম জীবনে ছিল ছিঁচকে পকেমার-ছিনতাইকারী। পরে ভূমিদস্যুতা থেকে শুরু করে ক্ষমতাসীন রাজনীতির চরকি ব্যবহার করে তার শত শতকোটি টাকার মালিক হওয়ার কাহিনী যেন ‘আলী বাবা চল্লিশ চোর’ উপাখ্যানকেও হার মানায়। মিন্টু ১৪ বছরে হাসিনা সরকারের প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের ছেলে সাবেক ক্রীড়ামন্ত্রী বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনসহ প্রভাবশালী মন্ত্রী-এমপিদের সঙ্গে কৌশলে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তোলেন।

তার ঘনিষ্ঠ একই গ্রামের এক নারী বলেন, মিন্টু সুন্দরী মেয়েদের নিয়ে যেতেন মন্ত্রী-এমপিদের ভোগবিলাস-মনোরঞ্জনের জন্য। এসব মন্ত্রী-এমপির প্রভাব খাটিয়ে সে অনিয়ম-দুর্নীতি, টেন্ডারবাজি, বালু, মাদক ও দখল বাণিজ্যসহ বিভিন্ন অপরাধ-অনিয়মের নিয়ন্ত্রক হয়ে গড়ে তুলেছে টাকার পাহাড়। ভুক্তভোগীরা জানান, মিন্টু ১৯৯৫ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত ভৈরব বাজার রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় ছিনতাইকারী ও পকেটমার হিসাবে পরিচিত ছিল।

ভৈরব বাজারের এক বাসিন্দা বলেন, আমি চল্লিশ বছর ধরে ভৈরব বাজারে থাকি। তার বাড়ি লক্ষ্মীপুরে। তার বাপ-চাচারা দুই ভাই রাজা মিয়া ও বাদশা মিয়া। বাদশা মিয়ার ছেলে হলো মিন্টু। মিন্টু ভৈরব বাজারে রেলওয়ে স্টেশনে সারাদিন ঘুরে মদ-গাঁজা সেবন করত। ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত সে ভৈরব বাজারে রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় পকেট মারত, ছিনতাই করত। এসব কাজ করতে গিয়ে সে কয়েকবার ধরাও পড়েছে। আমি তাকে কয়েকবার পকেট মারতে গিয়ে ধরা খেয়ে গণপিটুনির শিকার হতে দেখেছি।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, ভৈরবের লক্ষ্মীপুর গ্রামের মো. মনির হোসেনদের পরিবারের ১৩০ শতক জমি মিন্টু জোর করে দখল করেছে। তারা ভৈরব থানায় মামলা করতে গেলে থানা পুলিশ তখন মামলাও নেয়নি।

শিরিনা বেগম নামে এক নারী বলেন, তার স্বামীর কাছ থেকেও মিন্টু ৩৫ শতক জমি দখল করে রিসোর্ট তৈরি করেছেন। মিন্টুর বিরুদ্ধে মামলা করতে গেলে পুলিশ মামলা নেয়নি। উলটো তার স্বামীকে জান্নাত হোটেলের আয়নাঘরে নিয়ে নিষ্ঠুর নির্যাতন চালিয়েছে মিন্টুর সশস্ত্র সন্ত্রাসী বাহিনী।

আরেক ভুক্তভোগী ভৈরবের সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান হাবিব বলেন, জিল্লুর পুত্র পাপনের দাপট দেখিয়ে মিন্টু মানুষের ওপর জোর-জুলুম, অত্যাচার করত। সে আমার বেলাবর তেলের পাম্প দখল করে নিয়েছে।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে থানায় মামলা করতে কেন গেলাম এই খবর পাওয়ার পর মিন্টু তার বাহিনী দিয়ে আমাকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে যায়। জান্নাত হোটেলের মাটির নিচে একটি অন্ধকার কক্ষে নিয়ে হাত-পা-চোখ বেঁধে আমাকে মারধর করা হয়, জোর করে দলিলে স্বাক্ষরও নেওয়া হয়। রাজু আহাম্মেদ নামে আরেক ভুক্তভোগী বলেন, তার ২০০ শতক জমি জোর করে দখল করেছেন মিন্টু। তার কথার বা ইচ্ছার বাইরে যে গেছে তার ওপরই নেমে এসেছে নিষ্ঠুর নির্যাতনের খড়গ। কেনার আশ্বাস দিয়ে ভৈরব বাজার এলাকার নিলুফা বেগমেরও ৩০ শতক জমি দখল করেছে মিন্টু। উপজেলার লক্ষ্মীপুর গ্রামের কামাল হোসেন, ময়নাল হোসেন ও সফিক মিয়ার কাছ থেকেও ভৈরব বালুমহল এলাকায় প্রায় ৩০০ শতক জমি দখল করছে মিন্টু।

এলাকায় মাদক বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে ২০০৫ সাল থেকে মিন্টুর উত্থানের পাখা মেলতে শুরু করে। তখন সে কিশোর গ্যাং তৈরি করে। কিশোর গ্যাং দিয়েই সে চুরি-ছিনতাই ও মাদক বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ করত। ২০০৬ সালে আওয়ামী লীগে একজন কর্মী হিসাবে যোগদানের পরই যেন আলাদিনের চেরাগ পেয়ে যায় মিন্টু।

মিন্টু আওয়ামী লীগ সরকারের বিগত চার মেয়াদে ভৈরব থেকে কাউন্সিল নির্বাচিত হয়েছে। পৌর কাউন্সিলর হিসাবে দায়িত্ব পালনকালে মিন্টু নিজে দখল করেছে শত শত একর জমি। গড়ে তুলেছে পর্যটনকেন্দ্রসহ নানা বিলাসী প্রকল্প। দখলের ক্ষেত্রে সে নিজের ভাইদেরও ব্যবহার করেছে। স্ত্রীর নামে নিয়েছে গার্মেন্ট ও হোটেল-রেস্তোরাঁর লাইসেন্স। ২০২৩ সালের মার্চে তার বিরুদ্ধে সদরঘাট কেরানীগঞ্জে একটি ডকইয়ার্ড দখলের অভিযোগ ওঠে। স্ত্রী লাভলী ফাতেমার নামে ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলে অভিনব কৌশলে ব্যাংক ঋণের বিশাল বোঝা চাপিয়ে দেওয়া হয় ব্যাংকের ওপর। এর পাশাপাশি সে হয়েছে বালুর ট্রলার-বাল্কহেডের মালিক। এরই মধ্যে এক ডকইয়ার্ড মালিক তার বিরুদ্ধে ৮০০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি করে লিগ্যাল নোটিশও পাঠিয়েছেন। মিন্টু সর্বসাকুল্যে প্রায় ২০০ একর জমি দখল করেছে। এসব জমিতে সে গড়ে তুলেছে মহিষের খামার, পুকুর, বাগান, রেস্তোরাঁসহ বিভিন্ন স্থাপনা।

ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, মিন্টু অনেক মানুষ মেরে মেঘনা নদীতে ফেলে লাশ গুম করেছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ভৈরব বাজারের এক চা দোকানদার বলেন, সন্ত্রাসী এরশাদ সিকদারের চেয়েও ভয়ংকর ছিল ছিনতাইকারী-পকেটমার থেকে আওয়ামী লীগের লেবাস নিয়ে রাতারাতি বিত্তবৈভবের মালিক হওয়া মিন্টু। তার সন্ত্রাসী বাহিনীর ভয়ে কেউ কথা বলার সাহস পেত না।

পতিত সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পরদিন জান্নাত হোটেলে মিন্টুর আয়নাঘর পুড়িয়ে দেয় বৈষম্যবিরোধী বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনত। তখন সেখানে ৩ জনের লাশ পাওয়া গিয়েছিল। কিন্তু আত্মগোপন করে ভৈরবের মূর্তিমান আতঙ্ক মিন্টু এখনো রয়ে গেছে ধরাছোঁয়ার বাইরে।

বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়ন নওগাঁ জেলায় ৫ম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

ইউটিভি ডেস্ক রিপোর্ট।। প্রকাশিত: শনিবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২৫, ৯:৩৬ পিএম
বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়ন নওগাঁ জেলায় ৫ম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএমইউজে) নওগাঁ জেলা শাখার আয়োজনে ৫ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত হয়েছে হৈচৈ পার্ক নওগাঁ সদর খলিসা কুড়িতে। উক্ত অনুষ্ঠানে ১১ উপজেলার সকল সাংবাদিকগণ উপস্থিত ছিলেন।

উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জেলা বিএমইউজে’র সভাপতি মোঃ খোরশেদ আলম, প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নওগাঁ জেলা বিএনপির সভাপতি, মোঃ আবুবক্কর সিদ্দিক নান্নু, সাঃ সম্পাদক আলহাজ্ব, মামুনুর রহমান রিপন, জেলা যুব দলের আহবায়ক মোঃ সফিউল আজম টুটুল, প্রঃ ড,মতিউর রহমান, সভা পরিচালনা করেন নওগাঁ জেলা বিএমইউজে সাঃ সম্পাদক মোঃ নাদিম হোসেন।

শনিবার (১৫ নভেম্বর) ২০২৫ তারিখে দূপুরে নওগাঁর ঐতিহ্যবাহি ভ্রমণ স্পট হৈ চৈ পার্কে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়ন (BMUJ) নওগাঁ জেলা শাখার উদ্যোগে ও জেলার ১১টি উপজেলা শাখার সাংবাদিকদের নিয়ে উক্ত ব্যাৎসরিক সভা ও বনভোজন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

উপস্থিত বক্তরা সাংবাদিকদের উদ্দেশে বলেন, পেশাদারিত্বের মান বজায় রেখে সম্মান মর্যাদা অধিকার রক্ষায় বিএমইউজে কাজ করছে। সাংবাদিকরা জাতির বিবেগ, আপনারা বিভিন্ন গ্রাম পর্যায়ে নিউজ সংগ্রহ করতে গিয়ে কোন ঝামেলায় পরলে আমাদের ফোন দিবেন, আমরা আপনাদের সব সময় পাশে থাকবো। কোন ভয় ভীতির কাছে মাথা নত না করে, সঠিক তথ্য জাতির কাছে তুলে ধরার আহবান জানান।

বক্তারা বলেন বর্তমান কিছু সাংবাদিক হয়েছে, যার না আছে তেমন শিক্ষা, না আছে তাদের কোন ট্রেনিং, যার ফলে পেশাগত দ্বায়িত্ব পালনে বাঁধার সন্মখীন হচ্ছেন। বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়নের পক্ষে আমাদের ট্রেনিং এর ব্যবস্থা করা আশু জরুরি। আলোচনা শেষে এক প্রীতিভোজ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

ময়মনসিংহে নদীভাঙন রোধে বাঁধ নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগে দুদকের অভিযান

ইউটিভি ডেস্ক রিপোর্ট।। প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২৫, ১০:৩৮ পিএম
ময়মনসিংহে নদীভাঙন রোধে বাঁধ নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগে দুদকের অভিযান

ময়মনসিংহে নদীভাঙন রোধে বাঁধ নির্মাণকাজে পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ তদন্তে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত দুদকের ময়মনসিংহ সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক রাজু মোহাম্মদ সারোয়ার হোসেন ও বুলু মিয়ার নেতৃত্বে একটি দল ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার মরিচারচর ব্রহ্মপুত্র নদের বাঁধ এলাকা এবং ময়মনসিংহ নগরীর টাউনহল মোড়সংলগ্ন পানি উন্নয়ন বোর্ড কার্যালয়ে অভিযান চালায়।

দুদকের সহকারী পরিচালক রাজু মোহাম্মদ সারোয়ার হোসেন বলেন, “মরিচারচর এলাকায় ব্রহ্মপুত্র নদের বাঁধ রক্ষার কাজে দরপত্র মূল্যায়নে অনিয়মের অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের নথিপত্র পর্যালোচনা শেষে আমরা বাঁধের এলাকা পরিদর্শন করেছি। প্রাথমিকভাবে কিছু অনিয়ম পাওয়া গেছে, যা যাচাই-বাছাই শেষে কমিশন বরাবর প্রতিবেদন আকারে পাঠানো হবে।”

এ বিষয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী শামীম হাসনাইন মাহমুদ বলেন, “এই প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছিল আমার পূর্বসূরি নির্বাহী প্রকৌশলী আখলাক উল জামিলের সময়ে। আমি দুই মাস আগে দায়িত্ব নিয়েছি এবং কাজটি নিজে পরিদর্শন করেছি। আমার কাছে কোনো অনিয়ম চোখে পড়েনি। তবে দুদক যেহেতু তদন্ত করছে, আমি সব ধরনের কাগজপত্র দিয়ে সহযোগিতা করছি।”

স্থানীয়দের অভিযোগ, নদীভাঙন রোধে নেওয়া কোটি টাকার এই প্রকল্পের কাজ নিম্নমানের। বাঁধের মাটির স্তর দুর্বল এবং কোথাও কোথাও আগের ভাঙন অংশে পুনর্নির্মাণ হয়নি। কাজের মান নিয়ে এলাকাবাসীর মধ্যে ক্ষোভ রয়েছে।

দুদকের দল নথি যাচাই ও স্থান পরিদর্শনের পর তদন্ত প্রতিবেদন কমিশনে পাঠাবে বলে জানা গেছে।

ময়মনসিংহ প্রেসক্লাব সংস্কার কমিটি পক্ষ থেকে জেলা প্রশাসক মফিদুল আলমের বদলি জনিত বিদায় সংবর্ধনা

ইউটিভি ডেস্ক রিপোর্ট।। প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২৫, ৯:১২ পিএম
ময়মনসিংহ প্রেসক্লাব সংস্কার কমিটি পক্ষ থেকে জেলা প্রশাসক মফিদুল আলমের বদলি জনিত বিদায় সংবর্ধনা

ময়মনসিংহ প্রেসক্লাব সংস্কার কমিটি, মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়ন এর পক্ষ থেকে জেলা প্রশাসক (ডিসি) মফিদুল আলমকে বিদায় সংবর্ধনা জানানো হয়েছে।

বৃহস্পতিবার বিকালে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে ফুলের শুভেচ্ছা দিয়ে অর্ধ শতাধিক সাংবাদিক বিদায় সংবর্ধনা জানান।

দীর্ঘ সময় ধরে ময়মনসিংহ জেলার প্রশাসনিক দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি নতুন কর্মস্থলে সেবা উন্নয়ন, সুশাসন এর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবেন। তাঁর কর্মনিষ্ঠা,আন্তরিকতা সাংবাদিক সমাজসহ সর্বস্তরের মানুষের মাঝে যে সুনাম অর্জন করেছেন তা স্মরণীয় হয়ে থাকবে।

ময়মনসিংহের বিএমইউজে কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক শিবলী সাদিক খান এর নেতৃত্বে জেলা প্রশাসক মফিদুল আলমকে ফুলের শুভেচ্ছা জানানো হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন আলমগীর কবির উজ্জ্বল খান, জহর লাল দে, সুমন ভট্টাচার্য, গোলাম কিবরিয়া পলাশ, সেলিম সাজ্জাদ, আব্দুল হাকিম, মোর্শেদ কামাল মিজান, এজি জাফর, সোহানুর রহমান সোহান প্রমুখ। ভবিষ্যৎ কর্মজীবনের সাফল্য কামনা করা হয়।

এসময় জেলা প্রশাসক মফিদুল আলম সকল সাংবাদিকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন