রবিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৫, ২ অগ্রহায়ণ ১৪৩২
রবিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৫, ২ অগ্রহায়ণ ১৪৩২

ফুলবাড়িয়া উপজেলায় ৮ প্রকল্পের ৭৫ লাখ টাকা আত্মসাতের সত্যতা পেয়েছে দুদক

শিবলী সাদিক খান।। প্রকাশিত: রবিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৭:২০ পিএম
ফুলবাড়িয়া উপজেলায় ৮ প্রকল্পের ৭৫ লাখ টাকা আত্মসাতের সত্যতা পেয়েছে দুদক

ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়ায় উপজেলা প্রকৌশলী, প্রকল্প সভাপতি উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও ঠিকাদারের বিরুদ্ধে এডিপি’র ৮ প্রকল্পের ৭৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ করার সংবাদ প্রকাশের পর প্রকল্প গুলো পরিদর্শন করেন জেলা দুদকের কর্মকর্তারা। পরিদর্শন করে ঘটনার সত্যতা পেয়েছে দুদক। রবিবার (২২ ডিসেম্বর) দুপুরে ময়মনসিংহ দুদকের সহকারি পরিচালক বুলু মিয়া প্রকল্পগুলো পরিদর্শন করেন।

 

সূত্র জানায়, বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) আওতায় ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ফুলবাড়িয়া উপজেলায় ৮টি প্রকল্প নেয়া হয়। প্রকল্পের মোট বরাদ্দ ছিল ৭৫ লাখ টাকা। ৮টি প্রকল্প দরপত্রের মাধ্যমে বাস্তবায়নের কথা থাকলেও কাগজে কলমে প্রকল্প দেখিয়ে কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। কোনো প্রকল্পের কাজই হয়নি। প্রকল্পের কাজ হয়েছে তা খুঁজেই পাওয়া যায়নি। কিন্তু সব ক’টি প্রকল্পের টাকা তুলে নেয়া হয়েছে। ফুলবাড়ীয়া উপজেলা পরিষদের এডিপি’র বরাদ্দের এসব প্রকল্প বাস্তবায়িত হওয়ার কথা ছিল স্থানীয় সরকার ও প্রকৌশল অধিদপ্তরের এলজিইডি) মাধ্যমে।

 

প্রকল্পগুলোর হলো ইছাইল উচ্চ বিদ্যালয়ের সংস্কারের জন্য ১০ লাখ টাকা, আন্ধারিয়াপাড়া বিডিএস দাখিল মাদ্রাসা ১০ লাখ টাকা, কাচিচূড়া উচ্চ বিদ্যালয় ১০ লাখ টাকা, সলেমন নেছা এতিমখানা ও দাখিল মাদ্রাসা ১০ লাখ, অন্নেশন উচ্চ বিদ্যালয় ১০ লাখ টাকা, উপজেলা পরিষদের রাস্তা (HB) করণ ১০ লাখ, উপজেলা শিল্পকলা একাডেমি ১০ লাখ, উপজেলা চেয়ারম্যানের কোয়ার্টার মেরামত ৫ লাখ টাকা।

 

ওই ৮টি প্রকল্পের কাজ ৩টি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের নামে কাজ দিয়ে কাজ না করে টাকা উত্তোলন করে ভাগ-বাটোয়ারা করে আত্মসাৎ করে উপজেলা প্রকৌশলি, প্রকল্প সভাপতি উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান প্রসাদ এন্টারপ্রাইজ, অর্ণব এন্টারপ্রাইজ, উড়ালাল এন্টারপ্রাইজ। গত ২৫ জুন ৭৫ লাখ টাকা উত্তোলন করে আত্মসাৎ করেন।

 

সম্প্রতি ৮টি প্রকল্প এলাকায় সরজমিন গিয়ে দেখা যায়, কোনো প্রকল্পে কাজই হয়নি। অথচ কাগজে কলমে সব ক’টি প্রকল্পই বাস্তবায়িত দেখানো হয়েছে। অন্বেষণ উচ্চ বিদ্যালয়ের সংস্কারের জন্য যে কাজ করার কথা ছিল, তার অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি।

 

এ বিষয়ে বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক নিজাম উদ্দিন খান বলেন, আমি বরাদ্দের বিষয়ে জানতাম না, গত কয়েকদিন আগে শুনেছি, আমাকে ইঞ্জিনিয়ার অফিস বলেছে পানির সাপ্লাই লাইন করে দিবে আমি না করে দিয়েছি। উপস্থিত অভিভাবকগণ বলেন, সরকারি টাকা এভাবেই কাজ না করে আরও অনেক টাকা খেয়েছেন।

 

ইচাইল উচ্চ বিদ্যালয়ের সংস্কারের নামে কাজ কিছুই হয়নি। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোসা. নজিবা আক্তার বলেন, আমি এ বিষয়ে কিছু জানতাম না, গত ৮ ডিসেম্বর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের একজন আমাকে জানায়, পরে আমি উপজেলা প্রকৌশলি অফিসে গিয়ে দেখব পাঁচ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকরা বসে আছেন। এসময় প্রকৌশলি আমাদের জানায়, আপনাদের জন্য সরকার থেকে কিছু বরাদ্দ আছে। আমাদের চেয়ার, টেবিল, একটি ল্যাপটপ দেবেন। তবে, এসব বিষয়ে আমি কিছু না বলে আমার নামে ১০ লাখ টাকার প্রকল্প আছে, টাকা উঠিয়ে ফেলেছেন কীভাবে? আমাকে কাজ বুঝিয়ে দিলেন না কেন? কাজের বিলে সই-স্বাক্ষর নিলেন না। তাহলে কীভাবে হলো অবশ্যই আমার সই স্বাক্ষর জাল করে এসব করেছেন।

 

সলেমন নেছা এতিমখানা ও দাখিল মাদ্রাসা জরাজীর্ণ অবস্থায় আছে উন্নয়ন প্রকল্পের নামে ১০ লাখ টাকা তুলে নেয়া হয়েছে। সেখানেও কোনো উন্নয়ন কাজ হয়নি। কলেজ শিক্ষক নাজমুল হক বলেন, যাদের মন-মানসিকতা নোংরা তারাই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের এতিমদের টাকা আত্মসাৎ করতে পারে এবং তারাই পদোন্নতি পায়। ফুলবাড়িয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কাবেরী জালালের সম্পৃক্ততা থাকায় আমরা কিছু বলেননি।

 

প্রসাদ এন্টারপ্রাইজের বিশ্বজিৎ বলেন, ৮ টি প্রকল্পের মাঝে ৩টি প্রকল্পের কাজ হয়েছে। বাকি প্রকল্পের টাকা ফেরত দেয়া হয়েছে।

 

এবিষয়ে উপজেলা প্রকৌশলী মনিরুজ্জামান বলেন, কোনো কাজ হয়নি ঠিক, তবে টাকা আত্মসাতের কোনো ঘটনা ঘটেনি। সকল টাকা পে-অর্ডার করে রেখেছি। টাকা ফেরত দিয়ে দেবো। ৭৫ লাখ টাকার মাঝে ২৫ লাখ টাকার হিসাব ইউএনও জানেন। এবিষয়ে উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা (বদলিকৃত) কাবেরি জালাল কোন মন্তব্য করতে রাজি হননি।

 

ময়মনসিংহ দুদকের সহকারি পরিচালক বুলু মিয়া বলেন, উপজেলা ৮ টি প্রকল্পে জন্য ৭৫ লক্ষ টাকা বরাদ্দ আসে। প্রকল্পে অনিয়মের অভিযোগের ভিত্তিতে কমিশনের অনুমোদন প্রাপ্ত হয়ে আমরা আজকে অভিযান পরিচালনা করি। অভিযোগের ভিত্তিতে ৬ প্রকল্পে আমরা সরজমিনে যাচাইবাছাই করছি। যাচাই কালে আমরা অভিযোগে সত্যতা পেয়েছি। দেখা গেছে যে, কোন কোন জায়গায় কাজ না করেই প্রকল্পের টাকা উত্তোলন করে আত্মসাত করা হয়েছে এবং কোন কোন জায়গায় কাজ এখনও চলমান দেখিয়ে পূর্বেই টাকা উঠিয়ে নিছে। বিশেষ করে উপজেলা শিল্পকলা একাডেমির কাজ আমরা দেখেছি আপনারা ও দেখেছেন, এখনও কাজ চলমান, অথচ বিল অনেক আগে তুলে নিয়েছে। উপজেলা পরিষদের পিছনে যে এইচবিপি রাস্তাটা রয়েছে আমাদের কাছে দেখে মনে হয়েছে অনেক আগের দু-এক জায়গায় সংস্কার হয়েছে। সংস্কার হওয়া মানেই রাস্তাটা অনেক আগের তার উপর ঘাস হয়ে গেছে। প্রকল্পের সভাপতি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তাকে পায়নি। তিনি সম্প্রতি বদলী হয়ে অন্য জায়গায় চলে গেছেন। উনার দায়িত্বে বর্তমানে ভূমি কমিশনার রয়েছেন। উনার সাথে আমার কথা হয়েছে এবং উপজেলা প্রকৌশলী ময়মনসিংহে অফিসিয়াল কাজে আছেন। আমরা যা পেয়েছি। সে রেকর্ড অনুযায়ী কমিশন বরাবর দাগিল করবো কতৃপক্ষ যথাযথ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।

বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়ন নওগাঁ জেলায় ৫ম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

ইউটিভি ডেস্ক রিপোর্ট।। প্রকাশিত: শনিবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২৫, ৯:৩৬ পিএম
বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়ন নওগাঁ জেলায় ৫ম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএমইউজে) নওগাঁ জেলা শাখার আয়োজনে ৫ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত হয়েছে হৈচৈ পার্ক নওগাঁ সদর খলিসা কুড়িতে। উক্ত অনুষ্ঠানে ১১ উপজেলার সকল সাংবাদিকগণ উপস্থিত ছিলেন।

উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জেলা বিএমইউজে’র সভাপতি মোঃ খোরশেদ আলম, প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নওগাঁ জেলা বিএনপির সভাপতি, মোঃ আবুবক্কর সিদ্দিক নান্নু, সাঃ সম্পাদক আলহাজ্ব, মামুনুর রহমান রিপন, জেলা যুব দলের আহবায়ক মোঃ সফিউল আজম টুটুল, প্রঃ ড,মতিউর রহমান, সভা পরিচালনা করেন নওগাঁ জেলা বিএমইউজে সাঃ সম্পাদক মোঃ নাদিম হোসেন।

শনিবার (১৫ নভেম্বর) ২০২৫ তারিখে দূপুরে নওগাঁর ঐতিহ্যবাহি ভ্রমণ স্পট হৈ চৈ পার্কে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়ন (BMUJ) নওগাঁ জেলা শাখার উদ্যোগে ও জেলার ১১টি উপজেলা শাখার সাংবাদিকদের নিয়ে উক্ত ব্যাৎসরিক সভা ও বনভোজন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

উপস্থিত বক্তরা সাংবাদিকদের উদ্দেশে বলেন, পেশাদারিত্বের মান বজায় রেখে সম্মান মর্যাদা অধিকার রক্ষায় বিএমইউজে কাজ করছে। সাংবাদিকরা জাতির বিবেগ, আপনারা বিভিন্ন গ্রাম পর্যায়ে নিউজ সংগ্রহ করতে গিয়ে কোন ঝামেলায় পরলে আমাদের ফোন দিবেন, আমরা আপনাদের সব সময় পাশে থাকবো। কোন ভয় ভীতির কাছে মাথা নত না করে, সঠিক তথ্য জাতির কাছে তুলে ধরার আহবান জানান।

বক্তারা বলেন বর্তমান কিছু সাংবাদিক হয়েছে, যার না আছে তেমন শিক্ষা, না আছে তাদের কোন ট্রেনিং, যার ফলে পেশাগত দ্বায়িত্ব পালনে বাঁধার সন্মখীন হচ্ছেন। বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়নের পক্ষে আমাদের ট্রেনিং এর ব্যবস্থা করা আশু জরুরি। আলোচনা শেষে এক প্রীতিভোজ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

ময়মনসিংহে নদীভাঙন রোধে বাঁধ নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগে দুদকের অভিযান

ইউটিভি ডেস্ক রিপোর্ট।। প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২৫, ১০:৩৮ পিএম
ময়মনসিংহে নদীভাঙন রোধে বাঁধ নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগে দুদকের অভিযান

ময়মনসিংহে নদীভাঙন রোধে বাঁধ নির্মাণকাজে পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ তদন্তে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত দুদকের ময়মনসিংহ সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক রাজু মোহাম্মদ সারোয়ার হোসেন ও বুলু মিয়ার নেতৃত্বে একটি দল ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার মরিচারচর ব্রহ্মপুত্র নদের বাঁধ এলাকা এবং ময়মনসিংহ নগরীর টাউনহল মোড়সংলগ্ন পানি উন্নয়ন বোর্ড কার্যালয়ে অভিযান চালায়।

দুদকের সহকারী পরিচালক রাজু মোহাম্মদ সারোয়ার হোসেন বলেন, “মরিচারচর এলাকায় ব্রহ্মপুত্র নদের বাঁধ রক্ষার কাজে দরপত্র মূল্যায়নে অনিয়মের অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের নথিপত্র পর্যালোচনা শেষে আমরা বাঁধের এলাকা পরিদর্শন করেছি। প্রাথমিকভাবে কিছু অনিয়ম পাওয়া গেছে, যা যাচাই-বাছাই শেষে কমিশন বরাবর প্রতিবেদন আকারে পাঠানো হবে।”

এ বিষয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী শামীম হাসনাইন মাহমুদ বলেন, “এই প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছিল আমার পূর্বসূরি নির্বাহী প্রকৌশলী আখলাক উল জামিলের সময়ে। আমি দুই মাস আগে দায়িত্ব নিয়েছি এবং কাজটি নিজে পরিদর্শন করেছি। আমার কাছে কোনো অনিয়ম চোখে পড়েনি। তবে দুদক যেহেতু তদন্ত করছে, আমি সব ধরনের কাগজপত্র দিয়ে সহযোগিতা করছি।”

স্থানীয়দের অভিযোগ, নদীভাঙন রোধে নেওয়া কোটি টাকার এই প্রকল্পের কাজ নিম্নমানের। বাঁধের মাটির স্তর দুর্বল এবং কোথাও কোথাও আগের ভাঙন অংশে পুনর্নির্মাণ হয়নি। কাজের মান নিয়ে এলাকাবাসীর মধ্যে ক্ষোভ রয়েছে।

দুদকের দল নথি যাচাই ও স্থান পরিদর্শনের পর তদন্ত প্রতিবেদন কমিশনে পাঠাবে বলে জানা গেছে।

ময়মনসিংহ প্রেসক্লাব সংস্কার কমিটি পক্ষ থেকে জেলা প্রশাসক মফিদুল আলমের বদলি জনিত বিদায় সংবর্ধনা

ইউটিভি ডেস্ক রিপোর্ট।। প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২৫, ৯:১২ পিএম
ময়মনসিংহ প্রেসক্লাব সংস্কার কমিটি পক্ষ থেকে জেলা প্রশাসক মফিদুল আলমের বদলি জনিত বিদায় সংবর্ধনা

ময়মনসিংহ প্রেসক্লাব সংস্কার কমিটি, মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়ন এর পক্ষ থেকে জেলা প্রশাসক (ডিসি) মফিদুল আলমকে বিদায় সংবর্ধনা জানানো হয়েছে।

বৃহস্পতিবার বিকালে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে ফুলের শুভেচ্ছা দিয়ে অর্ধ শতাধিক সাংবাদিক বিদায় সংবর্ধনা জানান।

দীর্ঘ সময় ধরে ময়মনসিংহ জেলার প্রশাসনিক দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি নতুন কর্মস্থলে সেবা উন্নয়ন, সুশাসন এর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবেন। তাঁর কর্মনিষ্ঠা,আন্তরিকতা সাংবাদিক সমাজসহ সর্বস্তরের মানুষের মাঝে যে সুনাম অর্জন করেছেন তা স্মরণীয় হয়ে থাকবে।

ময়মনসিংহের বিএমইউজে কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক শিবলী সাদিক খান এর নেতৃত্বে জেলা প্রশাসক মফিদুল আলমকে ফুলের শুভেচ্ছা জানানো হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন আলমগীর কবির উজ্জ্বল খান, জহর লাল দে, সুমন ভট্টাচার্য, গোলাম কিবরিয়া পলাশ, সেলিম সাজ্জাদ, আব্দুল হাকিম, মোর্শেদ কামাল মিজান, এজি জাফর, সোহানুর রহমান সোহান প্রমুখ। ভবিষ্যৎ কর্মজীবনের সাফল্য কামনা করা হয়।

এসময় জেলা প্রশাসক মফিদুল আলম সকল সাংবাদিকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন