বৃহস্পতিবার, ২ অক্টোবর ২০২৫, ১৮ আশ্বিন ১৪৩২
বৃহস্পতিবার, ২ অক্টোবর ২০২৫, ১৮ আশ্বিন ১৪৩২

ময়মনসিংহ জেলা প্রশাসনে এডিএম উম্মে হাবীবা মীরা দায়িত্বশীল সৎ কর্মকান্ডে প্রসংশিত হয়েছেন

ইউটিভি ডেস্ক রিপোর্ট।। প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ১১:৪০ পিএম
ময়মনসিংহ জেলা প্রশাসনে এডিএম উম্মে হাবীবা মীরা দায়িত্বশীল সৎ কর্মকান্ডে প্রসংশিত হয়েছেন

প্রশাসন ক্যাডারে একজন সৎ, কর্মঠ, নিরহংকার, দক্ষ ও মানবিক কর্মকর্তা হিসেবে ইতিমধ্যে তার সততা ও সাহসীকতায় ময়মনসিংহের মানুষের আস্থার প্রতীক হয়ে উঠেছেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম) উম্মে হাবীবা মীরা। ময়মনসিংহের জেলা প্রশাসক মফিদুল আলম এর নেতৃত্বে ও নির্দেশনায় স্বচ্ছ ও দুর্নীতিমুক্ত জনপ্রশাসনকে জনকল্যাণে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে জেলায় বিচ্ছিন্ন অভিযান টিম পরিচালনা, উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও এসিল্যান্ডদের কর্মকান্ড মনিটরিং এর মাধ্যমে জনসেবাকে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে জেলাবাসীর যেকোন বিপদ-আপদে প্রশাসনিক সেবার মাধ্যমে পাশে থাকতে সার্বণিক শ্রম দিয়ে যাচ্ছেন এডিএম উম্মে হাবীবা মীরা। তাঁর সততা, কর্মস্পৃহা, দায়িত্বশীলতা ও জনমানুষের প্রতি আন্তরিকতা তাকে বসিয়েছে এক অনন্য উচ্চতায়।

প্রশাসনিক কর্মকর্তা হয়েও যে আমজনতার মাঝে মিশে যাওয়া যায়, সেটা তিনি দেখিয়ে দিচ্ছেন প্রতিনিয়ত তার কর্মদতা, সততা, আন্তরিকতার ছোঁয়ায় ও সাহসিকতায়। তিনি ক্রমশ হয়ে উঠেছেন ময়মনসিংহ জেলাবাসীর আইকন। জনগণের যেকোন মহাদুর্যোগে জেলা শহরসহ ১৩টি উপজেলায় ছুটে বেড়ান মানুষকে সচেতন করতে। অনেক সময় তিনি জেলা প্রশাসক মফিদুল আলম এর সাথে পরামর্শ করে তার নির্দেশনায় অসচ্ছল মানুষের মাঝে খাদ্য ও আর্থিক সহায়তা পৌঁছে দিয়ে হয়েছেন ব্যাপক সমাদৃত।

বিএমইউজে কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক শিবলী সাদিক খান বলেন ময়মনসিংহ জেলা শহরে কর্মরত সাংবাদিকবৃন্দের জন্যও তিনি তার মেধা দিয়ে দিয়ে পাশে থাকেন। সম্প্রতি ময়মনসিংহ প্রেসক্লাবের অধিকার বঞ্চিত সাংবাদিকদের অধিকার আদায়ের আন্দোলনেও নিরীহ ও অসহায় বঞ্চিত সাংবাদিকদের পাশে থেকে ময়মনসিংহ প্রেসকাব সংস্কারে সহযোগিতা করেও তিনি সাংবাদিক মহলে ব্যাপক প্রশংসিত হয়ে উঠেছেন। তিনি জনগণের সেবকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে জেলা প্রশাসন সম্পর্কে সাংবাদিকসহ সাধারণ মানুষের নেতিবাচক ধারণাই পাল্টে দিয়েছেন। দ্রব্যমূল্যের উর্দ্ধগতিসহ সমাজের অসামাজিক কর্মকান্ড প্রতিরোধে, মাদক বিরোধী জনসচেতনতা তৈরির লক্ষ্যে জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় জেলা উপজেলায় জনবহুল স্থানে জনসচেতনতামূলক কার্যক্রমসহ অবহেলিত আর নিগৃহীত জনগোষ্ঠীর পাশে দাঁড়িয়ে সকলের আস্থা ও বিশ্বাসের কেন্দ্রবিন্দু হয়েছেন। নিরলস পরিশ্রম ও সততার মাধ্যমে নিজের পেশাগত দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে তিনি নিজেকে নিয়ে যাচ্ছেন এক অনন্য উচ্চতায়।

সরকারি চাকরির নিয়মই হচ্ছে এক জায়গায় বেশিদিন দায়িত্ব পালন করা যাবে না। চলে যেতে হবে অন্য কোনো কর্মস্থলে। সেবা দিতে হবে সেই অঞ্চলের জনসাধারণের। এই নিয়মের বাইরে নন জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাবৃন্দ। চাকরিজীবনে তাদের বিভিন্ন জেলায় দায়িত্ব পালন করতে হয়। কিন্তু যার মধ্যে সততা থাকে তাকে জেলাবাসী সারাজীবন মনে রাখে। এমনই একজন সৎ, নির্ভীক, কর্মঠ ও নিরহংকারী মনের অধিকারী মানুষ হচ্ছেন ময়মনসিংহের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট উম্মে হাবিবা মীরা। এই মানুষটি সম্পর্কে যত ইচ্ছা ততই লেখা যাবে। কেউ যদি মনে করেন ডিসিকে খুশি করার জন্য এই লেখা, তাহলে ভুল। যে মানুষটি ভালো করে তার ভালো আর যে খারাপ করে তার খারাপ দিকটা জনসমক্ষে তুলে ধরাই গণমাধ্যম কর্মীদের দায়িত্ব, আর সেই দায়িত্ববোধ থেকে এই প্রতিবেদন তেরী। অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট উম্মে হাবিবা মীরার সততা ও দক্ষতা তার নেতৃত্বে চলমান এডিএম কোর্ট বিচার প্রার্থীদের কাছে আস্থার স্থল হিসাবে পরিণত হয়েছে বলেও জানা গেছে।

অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদলতে জমিজমার দখল সংক্রান্ত দ্রুত বিচার পাবার জন্য মামলা রুজু করা হয়ে থাকে। একটি মামলা দায়েরের পর সে বিষয়ে দখল সংক্রান্ত প্রতিবেদন, শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য স্থানীয় থানাকে নির্দেশনা প্রদান, বিবাদীর জবাব দান এবং সর্বোপরি এ সকল বিষয়ে আদালতে শুনানি গ্রহণের জন্য একাধিক তারিখে মামলার কার্যক্রম পরিচালনা করতে হয়। বিগত দেড় মাসে নিষ্পত্তিকৃত মামলার সংখ্যা যার অবসান ময়মনসিংহ বিভাগের অন্যান্য জেলার নিষ্পত্তির হারের মধ্যে বেশ উপরের দিকে।

এ আদালতের বিচারপ্রার্থী এক ব্যক্তি সাথে কথা হলে তিনি বলেন, সম্পত্তি অবৈধভাবে দখলের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য মামলা দায়ের করেছিলাম। তখন থেকে বার বার তারিখ নির্ধারণ করা হলেও তিনি চূড়ান্ত রায় পাননি। বর্তমান অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট তার বিষয়টি গুরুত্বসহকারে পর্যালোচনা করে অত্যন্ত দ্রুত সময়ের মধ্যে নিষ্পত্তি করে দেন। তিনি বর্তমানে বিবাদী পক্ষের অপশক্তির হাত থেকে মুক্ত বলে জানান।

তিনি ময়মনসিংহে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে গত ২০২৪ সালের ১৫ ডিসেম্বর যোগদানের পর থেকে ময়মনসিংহের প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষ রাতদিন সেবা পাচ্ছেন। তার মতো অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট যদি প্রত্যেক জেলায় দায়িত্ব পালন করত তাহলে দেশের চেহারাটা মুহূর্তের মধ্যেই বদলে যেত। এমন প্রশংসনীয় কারণে তিনি ময়মনসিংহ জেলাবাসীর কাছে দেড় মাসে সর্বস্থরের মানুষের মুখে মুখে তার প্রসংশা। তিনি বর্তমানে এ জেলার সাধারণ মানুষের কাছে আস্থার প্রতীক।

এ বিষয়ে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট উম্মে হাবিবা মীরা বলেন, আমার ওপর অর্পিত রাষ্ট্রের সকল আদেশ আমি সততা, স্বচ্ছতা ও আন্তরিকতার সাথে পালন করে যাচ্ছি। হতদরিদ্র, অসচ্ছল, অসহায় মানুষের জন্য সরকারের বরাদ্ধ যথাযথভাবে স্বচ্ছ তালিকার মাধ্যমে বণ্টন করা হচ্ছে। জেলা প্রশাসক স্যারের নির্দেশনায় সরকারি সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে যাতে কোনো প্রকার অনিয়ম না হয় সেদিকে কঠোর নজরদারি করা হচ্ছে।

তিনি বলেন, আমি এখানে কিছু দিতে এসেছি, নিতে নয়। সকলে চাইলেই একটি সুখী সমৃদ্ধ দেশ গড়ে তোলা সম্ভব। তিনি সরকারের গৃহীত সকল মহতী কাজে সহযোগিতার আহ্বান জানান।

খাগড়াছড়ির সেই ছাত্রীর শরীরে ধর্ষণের আলামত মেলেনি: সিভিল সার্জন

ইউটিভি ডেস্ক রিপোর্ট।। প্রকাশিত: বুধবার, ১ অক্টোবর, ২০২৫, ১:৩০ এম
খাগড়াছড়ির সেই ছাত্রীর শরীরে ধর্ষণের আলামত মেলেনি: সিভিল সার্জন

খাগড়াছড়ির সেই ছাত্রীর স্বাস্থ্য পরীক্ষায় ধর্ষণের আলামত মেলেনি বলে জানিয়েছেন সিভিল সার্জন ছাবের আহম্মেদ। এ ঘটনায় গঠিত মেডিকেল বোর্ডের প্রতিবেদন আজ মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে তার কাছে জমা হয়। পরে সিভিল সার্জন অফিস থেকে ডাক্তারি পরীক্ষার প্রতিবেদনটি পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে পাঠানো হয়। আলামত পরীক্ষার ১০টি সূচকের সবকটিতে স্বাভাবিক লেখা রয়েছে বলে জানান সিভিল সার্জন।

ধর্ষণের আলামত পরীক্ষায় তিন চিকিৎসক দলের নেতৃত্ব দেওয়া খাগড়াছড়ি আধুনিক সদর হাসপাতালের চিকিৎসক জয়া চাকমা বলেন, সবধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা আমরা করেছি। কিন্তু ধর্ষণের আলামত পাইনি।’

স্ত্রী রোগ বিশেষজ্ঞ জয়া বলেন, আমাদের দলে হাসপাতালের চিকিৎসা কর্মকর্তা মোশারফ হোসেন ও নাহিদা আকতার ছিলেন।

জেলা সিভিল সার্জন ছাবের আহম্মেদ বলেন, কিশোরী ধর্ষণের ঘটনায় গঠিত মেডিকেল বোর্ড মঙ্গলবার তাদের প্রতিবেদন দেয়। প্রতিবেদনে দেখা যায়, ধর্ষণের আলামত পাওয়া যায়নি। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও পুলিশ সুপারের কাছে প্রতিবেদন হস্তান্তর করা হয়েছে।

মেডিকেল বোর্ড প্রধানের উদ্ধৃতি দিয়ে সিভিল সার্জন বলেন, ওই ছাত্রীর শরীরে কোনও আঘাতের চিহ্ন ছিল না।

পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আরেফিন জুয়েল বলেন, মেডিকেল বোর্ডের প্রতিবেদনের মাধ্যমে বিষয়টি পরিষ্কার হয়ে গেছে, সেই ছাত্রী ধর্ষণের শিকার হয়নি। প্রকৃতপক্ষে ধর্ষণের ঘটনা ঘটেনি। অথচ মিথ্যা একটা অভিযোগ তুলে একটি গোষ্ঠী পরিকল্পিতভাবে পার্বত্য অঞ্চলকে অস্থিতিশীল করে তুলেছে। এখন তাদের সেই পরিকল্পনা ভেস্তে গেছে।

গত ২৩ সেপ্টেম্বর রাতে প্রাইভেট পড়ে ফেরার পথে ওই মারমা কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ ওঠে। রাত ১১টার দিকে অচেতন অবস্থায় একটি ক্ষেত থেকে তাকে উদ্ধার করেন স্বজনরা। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে শয়ন শীলকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাকে ছয় দিনের রিমান্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত।

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন ২ রাজনৈতিক দল

ইউটিভি ডেস্ক রিপোর্ট।। প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৭:১২ পিএম
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন ২ রাজনৈতিক দল

রাজনৈতিক দল হিসেবে নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধ পেতে যাচ্ছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) এবং বাংলাদেশ জাতীয় লীগ।

মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) নির্বাচন ভবনে নির্বাচন কমিশন সচিব আখতার আহমেদ সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, ১৪৩টি দল আবেদন করেছিল। এর মধ্যে ২২টি দলের তথ্য মাঠে পর্যালোচনা হয়েছে। এর মধ্যে দুটো দল- এনসিপি ও বাংলাদেশ জাতীয় লীগকে নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। কারণ তারা নিবন্ধনের জন্য শর্ত পূরণ করেছে।

এর ফলে এনসিপি ও বাংলাদেশ জাতীয় লীগ দলীয় প্রতীক নিয়ে আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সুযোগ পাচ্ছে।

ময়মনসিংহে স্থানীয়দের বাঁধায় বিদ্যুৎ সংযোগ কাজ বন্ধ

ইউটিভি ডেস্ক রিপোর্ট।। প্রকাশিত: সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ২:৪৮ এম
ময়মনসিংহে স্থানীয়দের বাঁধায় বিদ্যুৎ সংযোগ কাজ বন্ধ

ভূমি অধিগ্রহণ বা কোন প্রকার ক্ষতি পূরণ ছাড়াই মালিকানা জমির উপর দিয়ে ৩৩কেভি পিডিসিপি লাইন সংযোগ স্থাপনে মসিকের ২৫নং ওয়ার্ডে ফকিরাকান্দা গ্রামের বাসিন্দাদের মাঝে চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।

স্থানীয়দের বাঁধার মুখে বন্ধ রয়েছে কাজ। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের অসদাচরণের ফলে স্থানীয়দের সাথে বাকবিতন্ডায় জড়িয়েছে মামলায়। বিদুৎ কর্তৃপক্ষসহ প্রশাসনের উর্ধতন কর্তৃপক্ষের শতচেষ্টায় হচ্ছে না সুরাহা।

সরেজমিনে গেলে অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য মোফাজ্জল হোসেন জানান, তালতলা মাজার থেকে বিশ্বরোড পর্যন্ত মাত্র ১কিলোমিটার ফাঁকা রাস্তা রেখে অদৃশ্য কারনে সাড়ে তিন কিলোমিটার রাস্তা ঘুরিয়ে জনবহুল এলাকার বসতবাড়ির ওপর দিয়ে লাইন টানা হচ্ছে।

থার্টপার্টি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এসে ওয়ার্ক ওয়ার্ডার না দেখিয়ে জোরপূর্বক লাইন টানার চেষ্টা করছে। আমরা বাঁধা দেওয়ায় আমিসহ বেশ কয়েকজনের নামে ময়মনসিংহ কোতোয়ালী মডেল থানায় একটি মিথ্যা মামলা দায়ের করে আমাদেরকে হয়রানি করছে।

স্থানীয় একাধিক বাসিন্দারা দাবী করছেন, ফকিরাকান্দা ছোট একটা গ্রাম, আমরা অল্প জমির মালিক এবং ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা, এদিক দিয়ে লাইন টানলে আমরা এলাকাবাসী নিঃস্ব হয়ে পড়ব। মাত্র এক কিলোমিটার ফাঁকা জায়গা থাকার পরেও অদৃশ্য কারনে সাড়ে তিন কিলোমিটার ঘুরিয়ে ঘনবসতিপূর্ণ এলাকার ভিতর দিয়ে লাইন টানা হচ্ছে, ঠিকাদারের কাছে ওয়ার্ক ওয়ার্ডার দেখাতে বললে তিনি তা না দেখিয়ে উল্টো মামলা দিয়ে হয়রানি করছে।

পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ লিমিটেড এর ঠিকাদার মোঃ আশিকুল ইসলাম (আইয়ুব আলী) মুঠোফোনে বারবার যোগাযোগ করলে ফোন রিসিভ না করায় তার বক্তব্য জানা সম্ভব হয়নি।

এবিষয়ে নির্বাহী প্রকৌশলী এইচ এম জি সরোওয়ার জানান, এলাকাবাসী এটা কিভাবে নিচ্ছেন, গুজবে কান দিচ্ছেন কি না জানিনা। তারা নানান জনে নানান ধরনের গুজব ছড়াচ্ছেন। এই লাইনটা ত্রিশাল পর্যন্ত যাবে, এগুলোকে সোর্স লাইন বলে। আরেকটা সাব স্টেশনের জন্য এই লাইনটা প্রয়োজন। লাইনের ডিজাইন ড্রয়িং করার সময় রাস্তা ফলো করি আর এখানে একাটা রাস্তা আছে। আমরা সেটেলমেন্টের জন্য অনেক চেষ্টা করেছি, বিষয়টি এখন আদালতের রায়ের উপর নির্ভর করছে।