সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫, ৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩২
সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫, ৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩২

ময়মনসিংহে চরাঞ্চলের ত্রাস শাহীনসহ ১৮ জনকে গ্রেফতার করেছে কোতোয়ালী থানা পুলিশ

ইউটিভি ডেস্ক রিপোর্ট।। প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫, ৭:২৯ পিএম
ময়মনসিংহে চরাঞ্চলের ত্রাস শাহীনসহ ১৮ জনকে গ্রেফতার করেছে কোতোয়ালী থানা পুলিশ

ময়মনসিংহ কোতোয়ালী মডেল থানার অভিযানে ইং-১০/০৪/২০২৫ তারিখ গত ২৪ ঘন্টায় ময়মনসিংহ কোতোয়ালী মডেল থানা পুলিশ অভিযান পরিচালনা করিয়া মোট ১৮ জন আসামী গ্রেফতার করা হয়।

ইন্সপেক্টর (নিরস্ত্র) জনাব সজীব কুমার বাড়ৈ সঙ্গীয় অফিসার ও ফোর্সসহ থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করিয়া সন্ত্রাস বিরোধী/বিশেষ ক্ষমতা মামলার আসামী ১। মোসাঃ আসমাউল হোসনা (২৩), পিতা- আজিমুল্লাহ, স্বামী- সলিমুল্লাহ, সাং- আনডাং, মংডু, আরাকান, মায়ানমার, এ/পি সাং-কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্প নং-৪, ব্লক-সি, থানা-উখিয়া, জেলা- কক্সবাজার, ২। মোসাঃ শাহিনা (২২), পিতা- সৈয়দুল ইসলাম, মাতা-রোকিয়া, সাং-কাউয়ার বিল, মংডু, আরাকান, মায়ানমার, এ/পি থ্যাংখালী রোহিঙ্গা ক্যাম্প নং-১৩, থানা- উখিয়া, জেলা-কক্সবাজারদ্বয়কে বিজ্ঞ আদালত কর্তৃক ০২(দুই) দিনের পুলিশ রিমান্ড মঞ্জুর করিলে উক্ত আসামীদ্বয়কে থানা হেফাজতে আনিয়া মামলার মূল রহস্য উদ্ঘাটনের নিমিত্তে নিবিড়ভাবে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আদালতে প্রেরণ করা হয়

এসআই (নিঃ) মাসুদ জামালী সঙ্গীয় ফোর্সসহ থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করিয়া অন্যান্য মামলার আসামী ১। মোঃ সাকিব মোল্লা (২৫), পিতা-মৃত বাদল মোল্লা, মাতা-মোছাঃ রানু বেগম, সাং-আকুয়া মোড়লপাড়া, থানা-কোতোয়ালী, ২। মোঃ সাহাবুদ্দিন (৪৫), পিতা-মোঃ শামছুল হক ফকির, মাতা-দুরেজা খাতুন, সাং-সাদুল্লাহপুর, থানা-তারাকান্দা, এ/পি সাং-আকুয়া (সালাম সরকারের ছাত্রাবাসের বিপরীতে), থানা-কোতোয়ালী, ৩। মোঃ রবিন মিয়া (২৬), পিতা-মোঃ মতি মিয়া, মাতা-মোছাঃ শাহিদা বেগম, সাং-আরকে মিশন রোড, থানা-কোতোয়ালী, সর্ব জেলা-ময়মনসিংহদেরকে অত্র থানা এলাকা হইতে গ্রেফতার করেন।

এসআই (নিঃ) অন্তিরানী সরকার সঙ্গীয় ফোর্সসহ থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করিয়া অন্যান্য মামলার আসামী ১। মোঃ আকারুল (২২), পিতা-জবান আলী, মাতা-খালেদা জিয়া, ২। মোছাঃ হালিমা খাতুন (৪৫), স্বামী-মোঃ লাল মিয়া, উভয় সাং-চক শ্যামরামপুর, থানা-কোতোয়ালী, জেলা-ময়মনসিংহদ্বয়কে অত্র থানা এলাকা হইতে গ্রেফতার করেন।

এসআই (নিঃ) মোঃ গোলাম রব্বানী সঙ্গীয় ফোর্সসহ থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করিয়া মাদক মামলার আসামী ১। মোঃ আবু সাঈদ (২১), পিতা-মোঃ রুহুল আমিন (মস্তান), মাতা-সাহিদা পারভীন, সাং-৬০/জে/০৫ আরকে মিশন রোড, থানা-কোতোয়ালী, জেলা-ময়মনসিংহকে অত্র থানা এলাকা হইতে গ্রেফতার করে এবং আসামীর নিকট হইতে ৩৮ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করেন ।

এসআই (নিঃ) মোঃ খোরশেদ আলম সঙ্গীয় ফোর্সসহ থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করিয়া অন্যান্য মামলার আসামী ১। নয়ন দাস(২৯), পিতা-মৃত বাবুল দাস, মাতা-চুমকি রানী দাস, সাং-কালীপুর, থানা-বাঁশখালী, জেলা-চট্টগ্রাম, এ/পি-সড়াইপাড়া, থানা-পাড়ার তলী, চট্টগ্রাম, ২। রোমান (২০), পিতা-নুর ইসলাম, মাতা-মাজেদা খাতুন, ৩। মোঃ রাকিব (২১), পিতা-দুলাল, মাতা-জাহানারা, উভয় সাং-কেওয়াটখালী আইলসার মোড়, থানা-কোতোয়ালী, জেলা- ময়মনসিংহদেরকে অত্র থানা এলাকা হইতে গ্রেফতার করেন।

এসআই (নিঃ) আল আমীন সঙ্গীয় ফোর্সসহ থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করিয়া অন্যান্য মামলার আসামী ১। সিদ্দিকুর রহমান শাহীন(৩২) (আওয়ামীলীগ সদস্য ৭নং চর নিলক্ষিয়া ইউপি), পিতা-মৃত হাজী মোহাম্মদ শামছুল হক, মাতা-রহিমা খাতুন, সাং-রাঘবপুর, থানা-কোতোয়ালী, জেলা-ময়মনসিংহ। কে অত্র থানা এলাকা হইতে গ্রেফতার করেন।

ইহাছাড়াও এসআই (নিঃ) মাহবুব আলম ফকির, এএসআই ফরহাদ উদ্দিন, কামরুল হাসান, আয়েছ মিঞা মোঃ সাইফুল ইসলাম, স্বপন আকন্দ সঙ্গীয় ফোর্স সহ থানা এলাকায় পৃথক পৃথক অভিযান পরিচালনা করিয়া ০৬ টি পরোয়ানা ভূক্ত আসামীদের গ্রেফতার করেন।

পরোয়ানা ভূক্ত আসামীদের নাম ও ঠিকানা-

১। ফয়সাল আহাম্মেদ (৫৫), পিতা-মৃত: কেডু মিয়া, স্থায়ী: গ্রাম- বাঘমারা (১৭ নং ওয়ার্ড, পানির ট্যাংকি সংলগ্ন) , উপজেলা/থানা- কোতোয়ালী মডেল, জেলা -ময়মনসিংহ, বাংলাদেশ

২। মোঃ আমিরুল ইসলাম (), সাহেব আলী, সাং- চর ইশ্বরদিয়া,(চরকালীয়াবাড়ী), থানা/উপজেলা- কোতোয়ালী মডেল, জেলা- ময়মনসিংহ।

৩। মোঃ শহীদুল্লাহ (৪৬), পিতা-মৃত আব্দুর রহমান, স্থায়ী : হাল সাকিন- মুমিনুন্নিসা এক্সেল টাওয়ার ২য় তলা ০৮ নং মনমোহন নিয়োগী রোড পন্ডিতপাড়া , উপজেলা/থানা- কোতোয়ালী মডেল, জেলা -ময়মনসিংহ, বাংলাদেশ

৪। মোছাঃ শেফালী খাতুন (), স্বামী- ইউসুফ, স্থায়ী: (সাং- কাউনিয়া) , উপজেলা/থানা- কোতোয়ালী মডেল, জেলা -ময়মনসিংহ, বাংলাদেশ

৫। মোঃ ইউসুফ আলী (), পিতা-মৃত জন্থর আলী, স্থায়ী: গ্রাম- কাউনিয়া, উপজেলা/থানা- কোতোয়ালী মডেল, জেলা -ময়মনসিংহ, বাংলাদেশ

৬। মোঃ দিদারুল ইসলাম (), পিতা-মোঃ আওয়াল, স্থায়ী: গ্রাম- সুতিয়াখালী (সুতিয়াখালী) , উপজেলা/থানা- কোতোয়ালী মডেল, জেলা -ময়মনসিংহ, বাংলাদেশ

প্রত্যেক আসামীদের চালান মোতাবেক যথাযথ পুলিশ স্কটের মাধ্যমে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরন করা হইয়াছে।

পরানগঞ্জে অপরাধ দমনে এসআই আব্দুর রহিমের প্রশংসা, এলাকাবাসীর আস্থা অর্জন

ইউটিভি ডেস্ক রিপোর্ট।। প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২৫, ১:২৫ এম
পরানগঞ্জে অপরাধ দমনে এসআই আব্দুর রহিমের প্রশংসা, এলাকাবাসীর আস্থা অর্জন

ময়মনসিংহ কোতোয়ালী মডেল থানার ৪নং পরানগঞ্জ বিটের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাব-ইন্সপেক্টর (এসআই) আব্দুর রহিম জালাও-পোড়াও দমন, সন্ত্রাস ও মাদক নির্মূলসহ বিভিন্ন অপরাধ নিয়ন্ত্রণে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। তাঁর নিরলস দায়িত্বশীলতা, কর্মদক্ষতা ও মানবিক আচরণে তিনি ইতিমধ্যেই জনপ্রশংসিত হয়ে উঠেছেন।

সরেজমিনে স্থানীয় রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও সচেতন মহল জানান, এসআই আ: রহিম একজন দায়িত্বশীল, চৌকস ও নিষ্ঠাবান পুলিশ কর্মকর্তা। অপরাধ দমনের পাশাপাশি তিনি সাধারণ মানুষের সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ রেখে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখতে কাজ করছেন।

জেলা পুলিশ সুপার কাজী আখতার উল আলমের নির্দেশনা এবং কোতোয়ালী মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ শিবিরুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে এসআই আ: রহিম পরানগঞ্জ এলাকায় সন্ত্রাস, মাদক, জুয়া, চাঁদাবাজি ও রাষ্ট্রবিরোধী অপতৎপরতা দমনে কঠোর অবস্থানে থেকে কাজ করে যাচ্ছেন। বিশেষ করে চোরাই মোবাইল উদ্ধার, গ্রেফতারি পরোয়ানা তামিল, মাদক কারবারি গ্রেফতারসহ বিভিন্ন অভিযানে তিনি সাফল্য দেখিয়েছেন।

স্থানীয়দের দাবি, সাধারণ নালিশ, জমি-জমা বিরোধ থেকে শুরু করে সামাজিক সংকট- এসব ক্ষেত্রেও তিনি কোনো সংঘাত ছাড়াই সমাধান এনে দিয়েছেন। এ কারণে এলাকাবাসীর আস্থা ও ভালোবাসা অর্জন করেছেন তিনি।

এসআই আ: রহিম বলেন, “পরানগঞ্জের মানুষ সহযোগিতা করায় এলাকার আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ সহজ হয়েছে। চাঁদাবাজি, মাদক, সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে আমরা জিরো টলারেন্স নীতি মেনে কাজ করছি। কিশোর গ্যাং দমনে আমাদের বিশেষ কর্মপরিকল্পনা রয়েছে। নিরাপদ সমাজ গড়তে সবাইকে সঙ্গে চাই।”

তিনি আরও জানান, আসন্ন জাতীয় নির্বাচনকে ঘিরে সম্ভাব্য নাশকতা, জ্বালাও-পোড়াও ও রাজনৈতিক সহিংসতা প্রতিরোধে পুলিশ সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে আছে। তাঁর ও সহকারী অফিসার সপন আকন্দের তৎপরতায় এখন পরানগঞ্জে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বিরাজ করছে।

স্থানীয় রাজনৈতিক মহল জানান, “এসআই আব্দুল রহিমের প্রচেষ্টায় পরানগঞ্জ এখন সন্ত্রাসমুক্ত ও নিরাপদ। তাঁর কাজ মানুষের আস্থা বাড়িয়েছে।”

ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত সালমানকে বাঁচতে চায়, সহযোগিতায় এগিয়ে আসুন

ইউটিভি ডেস্ক রিপোর্ট।। প্রকাশিত: সোমবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২৫, ৯:২৫ পিএম
ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত সালমানকে বাঁচতে চায়, সহযোগিতায় এগিয়ে আসুন

ময়মনসিংহের মুক্তাগাছা উপজেলার খিলগাতী গ্রামের এক দরিদ্র রিক্সাচালকের একমাত্র পুত্র (৭)সালমান ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ওয়ার্ড নং:২১০,সিট নং:১২) মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছে। শিশুটির জীবন বাঁচাতে নিরলস সংগ্রাম করে যাচ্ছেন তার বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক রিপা সুলতানা মিলি।

অভাব-অনটনের মধ্যেও রিপা সুলতানা নিজের সামর্থ্যের সর্বোচ্চটুকু ব্যয় করছেন সালমানের চিকিৎসায়।

ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে মানুষের সহানুভূতি ও সহযোগিতা কামনা করছেন তিনি। ইতোমধ্যে তিনি সালমানকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করিয়ে চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছেন।

সালমানের সঙ্গে হাসপাতালে রয়েছেন তার বৃদ্ধা দাদি ও রিক্সাচালক পিতা। তাদের খাদ্য, ওষুধ, থাকা খাওয়াসহ সব ব্যয়ের ভার কাঁধে তুলে নিয়েছেন এই ত্যাগী শিক্ষিকা।

রিপা সুলতানা মিলি বলেন, “সালমান আমার ছাত্র, আমার সন্তানের মতো। ওর ছোট্ট জীবনের হাসিটা আমি নিভে যেতে দিতে পারি না। আমি আমার সাধ্যের সবটুকু দিচ্ছি, কিন্তু এখন মানুষের সাহায্য ছাড়া ওর চিকিৎসা চালিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়।”

চিকিৎসকদের মতে, সালমানকে নিয়মিত কেমোথেরাপি দিতে হবে। এর ব্যয় মাসে কয়েক লক্ষ টাকা পর্যন্ত গড়ে ওঠে, যা তার দরিদ্র পরিবার কোনোভাবেই বহন করতে পারছে না।

একটি ছোট্ট প্রাণকে বাঁচানোর এই লড়াইয়ে এখন প্রয়োজন সমাজের সকল শ্রেণি পেশার মানুষের সহানুভূতি ও সহযোগিতা।

রিপা সুলতানা আরও বলেন, “মানুষ মানুষের জন্য এই বিশ্বাস থেকেই আমি মানুষের দ্বারে দ্বারে যাচ্ছি। হয়তো আপনাদের অল্প কিছু সহায়তাই সালমানের জীবনে আলো ফিরিয়ে আনতে পারে।”

যারা সালমানের পাশে দাঁড়াতে চান, তারা রিপা সুলতানা মিলি অথবা সালমানের বাবার সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করে আর্থিক সহায়তা পাঠাতে পারেন।

যোগাযোগ: রিপা সুলতানা মিলি, সহকারী শিক্ষক, খিলগাতী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মুক্তাগাছা, ময়মনসিংহ।

বিকাশ (পার্সোনাল) নম্বর:

01775859037-01771473061

ময়মনসিংহে নাশকতার চেষ্টা, ফুলবাড়িয়া থেকে ককটেল-পেট্রলবোমা উদ্ধার

ইউটিভি ডেস্ক রিপোর্ট।। প্রকাশিত: সোমবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২৫, ৫:৩৫ পিএম
ময়মনসিংহে নাশকতার চেষ্টা, ফুলবাড়িয়া থেকে ককটেল-পেট্রলবোমা উদ্ধার

ময়মনসিংহের ফুলবাড়ীয়া উপজেলা পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে রবিবার রাত থেকে। ৬নং ফুলবাড়ীয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান বাদল এবং রাধাকানাই ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান শিমুল তরফদারের ব্যানারে রাত প্রায় ১০টার দিকে একটি রাজনৈতিক মিছিলের প্রস্তুতি লক্ষ্য করা যায়। এ সময় এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। রাত গভীর হলে পরিস্থিতি আরও জটিল হয়।

রবিবার (১৭ নভেম্বর) রাত পৌনে ৩টার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ফুলবাড়ীয়া থানা পুলিশ ইউনিয়ন পরিষদ ভবনের পেছন দিক তল্লাশি চালিয়ে ৫টি ককটেল এবং ২টি পেট্রোল বোমা সদৃশ বস্তু উদ্ধার করে। থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ রুকনুজ্জামানের নেতৃত্বে পুলিশের একটি বিশেষ টিম অভিযানটি পরিচালনা করে।

ওসি রুকনুজ্জামান বলেন, উদ্ধার করা বিস্ফোরকগুলো নিষ্ক্রিয় করার জন্য সঙ্গে সঙ্গে পানিভর্তি বালতিতে রাখা হয়েছে। তিনি আরও জানান, “যে কোন ধরনের নাশকতা ও অপ্রীতিকর ঘটনা প্রতিরোধে ফুলবাড়ীয়া থানা পুলিশ সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।”

ককটেল ও পেট্রোল বোমা উদ্ধারের ঘটনায় সাধারণ মানুষের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এলাকায় টহল জোরদার করেছে।