ময়মনসিংহ কোতোয়ালী মডেল থানার অভিযানে মাদক মামলার আসামিসহ গ্রেফতার-০৭

গত ২৪ ঘন্টায় ময়মনসিংহ কোতোয়ালী মডেল থানা পুলিশ অভিযান পরিচালনা করিয়া মোট ০৭ জন আসামী গ্রেফতার করা হয়।
এসআই (নিঃ) মাসুদ জামালী সঙ্গীয় ফোর্সসহ থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করিয়া অন্যান্য মামলার আসামী ১। জাহাঙ্গীর আলম (৩২), পিতামৃত-মফিজুল ইসলাম, মাতা-মোছাঃ আম্বিয়া খাতুন, সাং-রঘুরামপুর সবজিপাড়া, শম্ভুগঞ্জ আজাহারের বাড়ীর পাশে, থানা-কোতোয়ালী, জেলা-ময়মনসিংহ’কে কোতোয়ালী থানাধীন রঘুরামপুর এলাকা হইতে গ্রেফতার করেন।
এসআই (নিঃ) সোহেল রানা সঙ্গীয় ফোর্সসহ থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করিয়া মাদক মামলার আসামী ১। মোঃ রাকিব হোসেন (২৮), পিতা-রুবেল হোসেন, মাতা-আছমা বেগম, সাং-আকুয়া লিচু বাগান, হাসেম মিয়ার বাড়ী, থানা-কোতোয়ালী, জেলা-ময়মনসিংহকে কোতোয়ালী মডেল থানাধীন সারদা ঘোষ রোডস্থ ওয়ালটন সু-রুমের সামনে পাকা রাস্তার উপর হইতে গ্রেফতার করেন এবং তাহার নিকট হইতে ১৫ পিস ইনজেকশন উদ্ধার করেন।
র্যাব-১৪ এর অফিসার সঙ্গীয় ফোর্সসহ থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করিয়া দস্যুতা মামলার আসামী ১। মোঃ সজিব ওরফে আফজাল (২৬), পিতা- মোঃ হালিম মিয়া, মাতা-মোয়ঃ রাজিয়া ও ফাতেমা, সাং-বাগমারা মেডিকেল গেট, ১৮ নং ওয়ার্ড, ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশন, থানা- কোতোয়ালী, জেলা- ময়মনসিংহকে ময়মনসিংহ জেলার কোতোয়ালী থানাধীন ময়মনসিং জেলা বালু ব্যবাসায়ী মালিক সমিতি কাচারী যাট শাখা অফিসের সামনে ইটের সলিং রাস্তার উপর হইতে গ্রেফতার করেন এবং তাহার নিকট হইতে একটি চাকু উদ্ধার করেন।
ইহাছাড়াও এএসআই (নিঃ) ওমর ফারুক, আনছার আলী প্রত্যেকে থানা এলাকায় পৃথক অভিযান পরিচালনা করিয়া ০৪টি পরোয়ানাভুক্ত আসামীদের গ্রেফতার করেন।
পরোয়ানাভূক্ত আসামীর নাম ও ঠিকানা
১। নেকবর আলী , পিতা-মৃত: আবুল হোসেন, স্থায়ী: গ্রাম- চক ছত্রাপুর, উপজেলা/থানা- কোতোয়ালী মডেল, জেলা –ময়মনসিংহ
২। জনি মিয়া , পিতা-মৃত: আঃ রহমান, স্থায়ী: গ্রাম- চক ছত্রাপুর, উপজেলা/থানা- কোতোয়ালী মডেল, জেলা –ময়মনসিংহ
৩। নাজনীন , পিতা-/স্বামী: দেলোয়ার হোসেন, স্থায়ী: গ্রাম- পাটগুদাম রোড (রেলির মোড় (আদমজী মিলের পার্শ্বে)) , উপজেলা/থানা- কোতোয়ালী মডেল, জেলা –ময়মনসিংহ
৪। মোঃ মোরশেদ আলম , পিতা-মৃত: মুনসুর আলী, স্থায়ী : গ্রাম- সানকি পাড়া (নর্থ), উপজেলা/থানা- কোতোয়ালী মডেল, জেলা –ময়মনসিংহ
প্রত্যেক আসামীদের চালান মোতাবেক যথাযথ পুলিশ স্কটের মাধ্যমে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরন করা হইয়াছে।