বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫, ১১ বৈশাখ ১৪৩২
বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫, ১১ বৈশাখ ১৪৩২

নির্বাচন কমিশনসহ ৩ কর্মকর্তার পদত্যাগ

ময়মনসিংহ প্রেসক্লাবে চরম অচল অবস্থা সহিংস ঘটনার আশংকা

শিবলী সাদিক খান।। প্রকাশিত: শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৯:৫৮ পিএম
ময়মনসিংহ প্রেসক্লাবে চরম অচল অবস্থা সহিংস ঘটনার আশংকা

ময়মনসিংহ নগরীর গাঙ্গিনাপাড়ে অবস্থিত ময়মনসিংহ প্রেসক্লাব। সম্প্রতি ময়মনসিংহ প্রেসক্লাবের নির্বাহী পরিষদ নির্বাচন ২০২৫ এর নির্বাচন পরিচালনা কমিটি হতে একযোগে রিটার্নিং কর্মকর্তাসহ ৩ জন কর্মকর্তা একযোগে পদত্যাগ করেছেন।

 

তিনজন কর্মকর্তা হলেন রিটার্নিং অফিসার এডভোকেট এ.এইচ.এম খালেকুজ্জামান,ডা.কে.আর. ইসলাম ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার মো.আ.সামাদ আজাদী। গত (২৩ ডিসেম্বর) ময়মনসিংহ প্রেসক্লাবের সাধারন সম্পাদক বরাবর তাঁদের স্বাক্ষরিত এ পদত্যাগ পত্র পাঠান।

 

পদত্যাগপত্রে তাঁরা বলেন, দীর্ঘদিন যাবৎ ময়মনসিংহ প্রেসক্লাবের নির্বাহী পরিষদ এর নির্বাচন পরিচালনা করিয়া আসিতেছি। এই দীর্ঘ সময়ের মধ্যে ময়মনসিংহ প্রেসক্লাবের কোন নির্বাচন প্রার্থী কিংবা সদস্য নির্বাচন পরিচালনার বিষয়ে এবং আমাদের কার্যক্রমের নিরপেক্ষতা নিয়ে কেহ কোন সময়ই প্রশ্ন তুলে নাই। কিন্তু এবার ময়মনসিংহ প্রেসক্লাবের নির্বাহী পরিষদ নির্বাচন/২০২৫ এর একটি প্যানেলের প্রতিদ্বন্ধি প্রার্থী আমাদের কার্যক্রমের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন এবং বলেছেন যে, আমরা নিরপেক্ষ নই। ইতিমধ্যে নির্বাচন পরিচালনা কমিটির উর্ধ্বতন একজন কর্মকর্তাকে ফোনে তিনি হুমকি দিচ্ছেন যে, প্রেসক্লাবে সে যেন আর না যায়। এই হুমকির পরিপ্রেক্ষিতে এ নির্বাচন পরিচালনা কর্মকর্তা ইতিমধ্যেই ময়মনসিংহ কোতোয়ালী থানায় একটি সাধারন ডাইরী (জিডি) করেছেন। ময়মনসিংহ প্রেসক্লাবের প্রার্থীদের নমিনেশন পেপার দাখিলের দিন এক পক্ষের সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী তাদের নমিনেশন দাখিল করে সেই কক্ষেই তালা দিয়ে কিছু বহিরাগত লোক নিয়ে অন্য কেহ যেন কোন নমিনেশন পেপার দাখিল করতে না পারে তার বাধার সৃষ্টি করে। পরবর্তীতে নির্বাচনের দায়িত্বপ্রাপ্ত অফিসার স্বয়ং প্রেসক্লাবে উপস্থিত হয়ে প্রেসক্লাবের চলমান সাধারণ সম্পাদক অমিত রায়ের উপস্থিতিতে অপর পক্ষের নমিনেশন পেপারে স্বাক্ষর ও তারিখ দিয়ে তা গ্রহণ করেন। এসময় প্রেসক্লাবের হিসাব রক্ষকের কক্ষে যাওয়ার চেষ্টা করলে ওই সাধারণ সম্পাদক প্রার্থীর মাধ্যমে বাধাগ্রস্থ হন। উল্লিখিত পরিস্থিতিতে আমরা নির্বাচন পরিচালনা কার্যক্রম করতে নিরাপদবোধ করছিনা। বিধায় আমরা নির্বাচন পরিচালনা কমিটি হইতে একযোগে ০৩ (তিন) জন কর্মকর্তা পদত্যাগ করিলাম।

 

এ ঘটনায় সৃষ্ট উত্তেজনা সংঘর্ষে গড়াতে পারে বলেও আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা।

 

তথ্য মতে, গঠনতন্ত্র অনুযায়ী ময়মনসিংহ প্রেসক্লাবের নির্বাহী পরিষদ নির্বাচনের লক্ষ্যে ২৭ ডিসেম্বর ভোট গ্রহণের তারিখ ঘোষণা করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা।

 

এদিকে,৫ই আগষ্ট ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনের পর জাতীয় প্রেসক্লাবসহ সারাদেশের সকল প্রেসক্লাব ফ্যাসিস্টদের হাত থেকে মুক্ত হলেও ময়মনসিংহ প্রেসক্লাবে এখনো সেই ফ্যাসিস্ট সিন্ডিকেটের হাত থেকে রক্ষা পায়নি।প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই গঠনতন্ত্র অনুযায়ী পদাধিকার বলে সভাপতি জেলা প্রশাসক। তবে স্থানীয় সাংবাদিকদের দীর্ঘদিনের আন্দোলনে বর্তমান ময়মনসিংহের জেলা প্রশাসক এ প্রেসক্লাবের সভাপতি হিসেবে থাকবেন না বলে জানিয়েছেন। এবং ময়মনসিংহে যোগদানের পর নতুন জেলা প্রশাসক এখন পর্যন্ত প্রেসক্লাবের কোন কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করেননি বলেও সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়।

 

সূত্র জানায়, বিভাগীয় নগরী হওয়ায় ময়মনসিংহে সাংবাদিকদের সংখ্যাও ব্যাপক হারে বাড়ছে। তবে পেশাদার সাংবাদিকদের সংগঠন ময়মনসিংহ প্রেসক্লাবে অ-সাংবাদিক (আইনজীবী, ব্যবসায়ী, সরকারি চাকরিজীবি) থাকায় গঠনতন্ত্র সংশোধনসহ পেশাদার সাংবাদিকদের প্রেসক্লাবে অন্তর্ভূক্তসহ এ প্রেসক্লাবটি সংস্কারের জন্য স্থানীয় বঞ্চিত সাংবাদিকরা বিভিন্ন দাবি জানিয়েছেন।

 

এরই ধারাবাহিকতায় ২৪ ডিসেম্বর ময়মনসিংহ প্রেসক্লাব সংস্কারে গঠিত কমিটির আহ্বায়ক মোঃ শামসুল আলম খান ও সদস্য সচিব আজগর হোসেন রবিনের নেতৃত্বে অর্ধশতাধিক সাংবাদিক ময়মনসিংহ প্রেসক্লাবে অবস্থান করে ক্লাবের নির্বাহী কমিটির সঙ্গে এক মতবিনিময় করেন। মতবিনিময় সভায় মাঠ পর্যায়ের সাংবাদিকদের ময়মনসিংহ প্রেসক্লাবে অন্তর্ভূক্ত করা এবং প্রেসক্লাব সংস্কার শেষে সকল সাংবাদিকদের অংশগ্রহণে একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য আহ্বান জানান।

 

কোতোয়ালী মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সফিকুল ইসলাম খান বলেন, প্রেসক্লাবে নির্বাচনের ঘটনায় বিভিন্ন হুমকির অভিযোগ এনে সাংবাদিক বাবুল হোসেন একটি জিডি করেছেন। আমরা তদন্ত করছি। এসআই সোলাইমান এর দায়িত্বে আছেন।

মুক্তাগাছায় তৃতীয় শ্রেনীর শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ চেষ্টা! ভেস্তে গেছে আড়াই লাখ টাকার সমঝোতা বৈঠক

ইউটিভি ডেস্ক রিপোর্ট।। প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৫, ২:৫৭ এম
মুক্তাগাছায় তৃতীয় শ্রেনীর শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ চেষ্টা! ভেস্তে গেছে আড়াই লাখ টাকার সমঝোতা বৈঠক

ময়মনসিংহের মুক্তাগাছার বানিয়াকাজী গ্রামের তৃতীয় শ্রেণীতে পড়ুয়া ৮ বছরের এক শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে আনোয়ারুল ইসলাম (৫৫) বিরুদ্ধে।

বুধবার (২৩ এপ্রিল) ভুক্তভোগী শিশুটির বাবা ঘটনাটি নিশ্চিত করেছেন। এর আগে সোমবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে মুক্তাগাছা উপজেলার বানিয়াকাজী গ্রামে এই ঘটনাটি ঘটে।

অভিযুক্ত আনোয়ারুল ইসলাম উপজেলার খেরুয়াজানী ইউনিয়নের বানিয়াকাজী গ্রামের এছাহাক আলীর পুত্র। সম্পর্কে শিশুটির দাদা হওয়ার সুবাদে তিনি প্রায়ই ওই বাড়িতে যাতায়াত করতেন।

অভিযোগের প্রেক্ষিতে জানা যায়, ভূক্তভোগী শিশুটির বাবা পেশায় ভ্যানচালক। বুড়ো বাবা-মা ও মাতৃহীন মেয়েকে নিয়ে তিনি বসবাস করেন। ঘটনার দিন শিশুটি পড়তে বসে। এক পর্যায়ে বিদ্যুৎ চলে গেলে অভিযুক্ত আনোয়ার ঘরে প্রবেশ করে একা পেয়ে তিনি শিশুটিকে ধর্ষণের চেষ্টা করেন। এ সময় বিদ্যুৎ চলে এলে আনোয়ার তাকে ছেড়ে দেয়। শিশুর দাদী অভিযুক্ত আনোয়ারকে পালিয়ে যেতে দেখে। পরে শিশুটি তার দাদীকে সব জানিয়ে দেয়।

বিষয়টি ধামাচাপা দিতে আনোয়ার ও তার পরিবারের লোকজন চাপ দিতে থাকে। পরবতীর্তে শিশুটির দাদা এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিদের জানালে তারা বুধবার (২৩ এপ্রিল) পুলিশ প্রশাসনকে না জানিয়ে গ্রাম্য শালিস বৈঠকে ২লক্ষ ৫০হাজার টাকা ইজ্জতের মূল্য নির্ধারণ করে। এতে শিশুর চাচা প্রতিবাদ জানালে শালিস বৈঠকটি ভেস্তে যায়।

শিশুর বাবা জানায়, বৈঠকে টাকা দিয়ে বিষয়টি ধামাচাপা করতে না পেরে আনোয়ার ও তার পরিবারের লোকজন আমার বাসায় এসে হুমকি দিয়ে যায়।

এ বিষয়ে মুক্তাগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামাল হোসেন বলেন, শালিসের বিষয়ে জানতে পেরে ফোর্স পাঠাই। ভিকটিম ও তার পরিবারকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়। এ ব্যাপারে মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

জেলা গোয়েন্দা শাখা ময়মনসিংহের অভিযানে মাত্র ১৬ ঘন্টার মধ্যে স্পেশাল ও দায়রা জজ মহোদয়ের বাসভবনের চুরির রহস্য উদঘাটন; চোরাই মালামালসহ চোর গ্রেফতার

ইউটিভি ডেস্ক রিপোর্ট।। প্রকাশিত: বুধবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৫, ১০:০২ পিএম
জেলা গোয়েন্দা শাখা ময়মনসিংহের অভিযানে মাত্র ১৬ ঘন্টার মধ্যে স্পেশাল ও দায়রা জজ মহোদয়ের বাসভবনের চুরির রহস্য উদঘাটন; চোরাই মালামালসহ চোর গ্রেফতার

গত ২২/০৪/২০২৫ তারিখ ১০.৩০ হতে ১১.৩০ ঘটিকার মধ্যে যে কোন সময় মাননীয় স্পেশাল ও দায়রা জজ আদালত, ময়মনসিংহ এর বাসস্থান কোতোয়ালী থানাধীন পন্ডিতপাড়া, মুমিনুন্নেছা এক্সএল টাওয়ার, হোল্ডিং নম্বর-৭ এর ৯ম তলার পশ্চিম পার্শ্বে ৯-৫ এর ভিতর অজ্ঞাতনামা চোর বা চোরেরা কৌশলে বাসার মূল দরজার তালা ভেঙে ভিতরে প্রবেশ করে বাসায় থাকা কাঠের আলমিরার ড্রয়ার ভেঙে ড্রয়ারে থাকা ০৬(ছয়) ভরি স্বর্ণালংকার এবং নগদ ২,২০,০০০/-(দুই লক্ষ বিশ হাজার) টাকা চুরি করে নিয়ে যায়।

উক্ত ঘটনায় কোতোয়ালী মডেল থানায় মামলা নং-৭৩, তারিখ ২২/০৪/২০২৫ ইং ধারা-৪৫৪/৩৮০ পেনাল কোড রুজু হয়। মামলাটি রুজু হওয়ার পর পুলিশ সুপার, ময়মনসিংহ মহোদয়ের নির্দেশে জেলা গোয়েন্দা শাখার একটি চৌকস টিম কোতোয়ালী ও তারাকান্দা থানার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে তারাকান্দা থানাধীন কান্দাপাড়া গ্রামের বনপাড়া এলাকার জুয়েল মিয়ার বসত ঘর হতে ঘটনায় জড়িত পেশাদার চোর মোঃ জুয়েল মিয়া (৪২)-কে গ্রেফতার করা হয়।

গ্রেফতারকৃত আসামীর নিকট হতে চোরাই মালামাল ও নগদ টাকা উদ্ধার করা হয়। গ্রেফতারকৃত আসামীর পিসি/পিআর পর্যালোচনায় ও স্থানীয় জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় ধৃত আসামী একজন পেশাদার চোর এবং তার বিরুদ্ধে একাধিক চুরি ও মাদক মামলার তথ্য পাওয়া যায়

গ্রেফতারকৃত আসামীর নাম ও ঠিকানা

১। মোঃ জুয়েল মিয়া (৪২),

পিতা মৃত-বাবুল মিয়া,

সাং-চরকালিবাড়ী, খানা-কোতোয়ালী,

বর্তমান সাং-কান্দাপাড়া (বনপাড়া),

থানা তারাকান্দা, জেলা-ময়মনসিংহ।

উদ্ধারকৃত চোরাই মালামালের বিবরণ

১। ০১ জোড়া স্বর্ণের বালা

২। ০১ জোড়া স্বর্ণের চুরি

৩। ০২টি স্বর্ণের চেইন

৪। ০২ জোড়া কানের দুল

৫। ০৩টি স্বর্ণের আংটি

৬। নগদ ১,০০,০০০/- (এক লক্ষ) টাকা।

 

ময়মনসিংহ কোতোয়ালী পুলিশের অভিযানে চুরি ও পরোয়ানাভুক্ত আসামীসহ গ্রেফতার-৮

ইউটিভি ডেস্ক রিপোর্ট।। প্রকাশিত: বুধবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৫, ৫:৪৪ পিএম
ময়মনসিংহ কোতোয়ালী পুলিশের অভিযানে চুরি ও পরোয়ানাভুক্ত আসামীসহ গ্রেফতার-৮

ময়মনসিংহ কোতোয়ালী মডেল থানার অভিযানে ইং- ২৩ /০৪/২০২৫ তারিখ গত ২৪ ঘন্টায় ময়মনসিংহ কোতোয়ালী মডেল থানা পুলিশ অভিযান পরিচালনা করিয়া মোট ০৮ জন আসামী গ্রেফতার করা হয়। একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কোতোয়ালী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো: শফিকুল ইসলাম খান

পুলিশ পরিদর্শক (নিঃ) জনাব সাজেদ কামাল, সঙ্গীয় ফোর্সসহ থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করিয়া চুরি মামলার আসামী ১। মোঃ জুয়েল মিয়া (৪২), পিতা- মৃত-বাবুল মিয়া, মাতা- মোছাঃ ফিরোজা বেগম, সাং-চরকালিবাড়ী, থানা-কোতোয়ালী, জেলা-ময়মনসিংহ, বর্তমান সাং-পূর্বপাড়া (বনপাড়া) (তারাকান্দা থানার পিছনে), খানা-তারাকান্দা, জেলা-ময়মনসিংহকে অত্র থানা এলাকা হইতে গ্রেফতার করেন।

এসআই (নিঃ) মাহবুব আলম ফকির সঙ্গীয় ফোর্সসহ থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করিয়া অন্যান্য মামলার আসামী ১। মোঃ নজরুল ইসলাম (৩৫), পিতা-আবু বক্কর, সাং-চর দড়িকুষ্টিয়া মধ্যপাড়া, ২। মোঃ কামরুজ্জামান উজ্জল (৫০), (আওয়ামীলীগ সমর্থক), পিতা-মৃত রহিম উদ্দিন, মাতা-মৃত জরিনা খাতুন, স্থায়ী ঠিকানা-ইসবপুর, পোঃ ভবের বাজার, থানা-পূর্বধলা, জেলা-নেত্রকোণা, এ/পি-৬/ক কলেজ রোড, উভয় থানা- কোতোয়ালী, জেলা- ময়মনসিংহদ্বয়কে অত্র থানা এলাকা হইতে গ্রেফতার করেন।

এসআই (নিঃ) মোহাম্মদ সাদ্দাম হোসেন সঙ্গীয় ফোর্সসহ থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করিয়া অন্যান্য মামলার আসামী ১। মোঃ মেহেদী হাসান ওরফে বিশাল(২৫), পিতা-হেলাল, সাং-দাপুনিয়া খেলার মাঠ, ১১নং ঘাগড়া ইউনিয়ন, থানা-কোতোয়ালী, জেলা-ময়মনসিংহ কে অত্র থানা এলাকা হইতে গ্রেফতার করেন।

ইহাছাড়াও এসআই (নিঃ) আল আমীন, এএসআই শওকত হোসেন, এএসআই স্বপন আকন্দ সঙ্গীয় ফোর্স সহ থানা এলাকায় পৃথক অভিযান পরিচালনা করিয়া ০৪ টি গ্রেফতারী পরোয়ানা ভূক্ত আসামীদের গ্রেফতার করেন।

পরোয়ানা ভূক্ত আসামীর নাম ও ঠিকানা-

১। জাকির হোসেন (), মৃত রহমত আলী, স্থায়ী : গ্রাম- মহজমপুর (কান্দাপাড়া) , উপজেলা/থানা- কোতোয়ালী মডেল, জেলা -ময়মনসিংহ, বাংলাদেশ

২। মোছাঃ নূর জাহান বেগম (৪১), পিতা-/স্বামী: মোঃ মজিবর রহমান, স্থায়ী : গ্রাম- চর নিলক্ষীয়া (দিঘলপাড়া) , উপজেলা/থানা- কোতোয়ালী মডেল, জেলা -ময়মনসিংহ, বাংলাদেশ

৩। মোঃ আঃ লতিফ মিয়া (৪৩), পিতা-মৃত- হযরত আলী, স্থায়ী: গ্রাম- বৈঠামারী, উপজেলা/থানা- ময়মনসিংহ সদর, জেলা -ময়মনসিংহ, বাংলাদেশ

৪। নবী হোসেন ওরফে নবীন (), পিতা-মৃতঃ শামসুদ্দিন ওরফে সামু, স্থায়ী-১: গ্রাম- চুরখাই (জামতলী, বন্দের বাড়ী) , উপজেলা/থানা- ময়মনসিংহ সদর, জেলা -ময়মনসিংহ, বাংলাদেশ

প্রত্যেক আসামীদের চালান মোতাবেক যথাযথ পুলিশ স্কটের মাধ্যমে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরন করা হইয়াছে।