বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ৩০ কার্তিক ১৪৩১
বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ৩০ কার্তিক ১৪৩১

নওগাঁ বেসরকারি সাহিন স্কুলের শিক্ষা ব্যবস্থার অনিয়ম দেখার কেহ নেই!

খোরশেদ আলম, নওগাঁ ।। প্রকাশিত: বুধবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২৪, ২:০০ পিএম
নওগাঁ বেসরকারি সাহিন স্কুলের শিক্ষা ব্যবস্থার অনিয়ম দেখার কেহ নেই!

নওগাঁ বেসরকারি সাহিন স্কুলের শিক্ষা ব্যবস্থার অনিয়ম দেখার মত কেহ আছে বলে মনে হয় না। স্কুল কর্তৃপক্ষ সরকারি কোন নিয়মের ধার ধারেন না। তাদের মনে যা চায় সেটাই নিয়ম বলে, ছাত্র / ছাত্রীদের উপরে চাপিয়ে দেন।

নওগাঁ উকিল পাড়ায় একটা ভাড়া বাসায় দীর্ঘ দিন থেকে তারা স্কুলের নামে এই রমরমা ব্যাবসা পরিচালনা করে আসিতেছে। এখানে প্রধান শিক্ষক আছেন ২ জন, প্রধান শিক্ষক মোঃরেজাউল করিম এবং প্রধান শিক্ষক মোঃরেজাউল করিম রেজা। একই রাজ্যে দুই রাজার শাসন চলছে বলে মনে হয়।

সাহিন স্কুলের মোট ছাত্র ও ছাত্রী সংখ্যা প্রায় ৭০০ সাতশত জন। বাসার আয়তন দেখে মনে হয় এত ছাত্র /ছাত্রী কিভাবে এই স্হানে কিভাবে এক সাথে লেখা পড়া করে?এই ছাত্র/ছাত্রীর সংখ্যা প্রধান শিক্ষক রেজাউল ইসলাম রেজা নিজেই প্রতিবেদকের কাছে প্রকাশ করেন। প্লে হতে ২য় শ্রেনী সকাল ৮ টা হতে ১১ টা পর্যন্ত ক্লাস করে এবং তৃতীয় শ্রেনী হতে ১০ শ্রেনী পর্যন্ত সকাল ৮ টা হতে বৈকাল ২ টা পর্যন্ত টানা ক্লাস করতে হয়। মাঝখানে ১১ টার পরে ৩০ মিনিট টিফিন খেতে বিরতি হয়।

প্লে হতে ৫ম শ্রেনী পর্যন্ত মাসিক বেতন দিতে হয়,৭০০ শত টাকা এবং ৬ ষষ্ঠ শেনী হতে ১০ ম শ্রেনী পর্যন্ত,মাসিক বেতন দিতে হয়, ১০০০ এক হাজার টাকা। ড্রেস সহ আনুষাঙ্গিক সব কিছু ছাত্র / ছাত্রীদের বহন করতে হয়।বিভিন্ন ছাত্র ও ছাত্রীদের গার্জিয়ানের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষীতে স্কুলে গিয়ে আরও জানা যায়, ছাত্র/ছাত্রীদের গার্জেন যদি কোন অভিযোগ করেন তাহলে, প্রধান শিক্ষক সহ বেশ কিছু শিক্ষক গার্জেনদের সাথে খুব খারাপ ব্যাবহার করেন। সেই গার্জেনকে হুমকি দেন বেশি বাড়াবাড়ি করলে আপনার সন্তানকে স্কুল থেকে বের করে দিব। কয়েকজন গার্জেন কে স্কুল ও শিক্ষক সম্পর্কে কিছু জিজ্ঞেস করলে ভয়ে মূখ খুলতে রাজি হন না। বলেন আমার সন্তান এই স্কুলে লেখা পড়া করে কেহ জানতে পারলে আমার সন্তানকে মারধর করবে এবং পরীক্ষায় ফেল করে দিবে। তাদের দাবি এই ছোট ছোট বাচ্চাদের এত সময় ধরে ক্লাসে থাকা খুব কষ্টকর।

এই বিষয় গুলো নিয়ে প্রধান শিক্ষক রেজাউল করিম রেজার সাথে কথা বললে তিনি টেলিভিশনের ক্যামেরার সামনে কথা বলতে অনিচ্ছুক তাই টেলিভিশনে সাক্ষাৎ নেওয়া সম্ভব হয় নাই। ২য় প্রধান শিক্ষক নওগাঁর বাহিরে থাকায় তার সাক্ষাৎ নেওয়া সম্ভব হয় নাই তবে মোবাইল ফোনে কথা হয়েছে।

এই বিষয় গুলো নিয়ে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের সাথে মোবাইলে জানতে চাইলে তিনি জানান, এসব প্রাইভেট স্কুলের বিষয়ে আমাদের করনীয় কিছু নাই। তাদের ব্যাক্তিগত নিয়মে তাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করেন। শেষে এডিসি জেনারেল শিক্ষা (আইসিটি) সাহেবের সাথে মোবাইল ফোনে বিস্তারিত বললে তিনি বলেন আমি বিষয়টি জানি না তবে কেহ আমাকে লিখিত অভিযোগ দিলে আমি প্রয়জনীয় ব্যাবস্হা গ্রহন করবো।

এখন জনমনে প্রশ্ন তাহলে কোন আইনের উপর ভিত্তি করে বেসরকারি বিভিন্ন প্রাইভেট স্কুল চলছে? যা নাকি জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার কোন কিছু বলতে পারবেন না। আমরা চাই সকল শিক্ষা প্রতিষ্টানের ছাত্র / ছাত্রীদের বেতন সহ বিভিন্ন নিয়ম সরকারি ভাবে পরিচালিত হউক এবং একটা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সুন্দর পরিবেশ ও খোলা মেলা আবহাওয়ার মধ্যে গড়ে উঠুক এবং আগামী প্রজন্ম যেন সুন্দর হয় এই কামনা করে সকল ছাত্র /ছাত্রীদের গার্জিয়ান গন।

শাহজালাল বিমানবন্দরে প্রবাসীদের জন্য ওয়েটিং লাউঞ্জ উদ্বোধন করবেন প্রধান উপদেষ্টা

ইউটিভি ডেস্ক রিপোর্ট।। প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর, ২০২৪, ৪:০৯ পিএম
শাহজালাল বিমানবন্দরে প্রবাসীদের জন্য ওয়েটিং লাউঞ্জ উদ্বোধন করবেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (এইচএসআইএ)’র মাল্টিলেভেল কার পার্কিং এলাকায় প্রবাসী কর্মীদের জন্য একটি প্রশস্ত ও আরামদায়ক ওয়েটিং লাউঞ্জ উদ্বোধন করবেন।

 

এইচএসআইএ’র নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন কামরুল ইসলাম আজ সকালে গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমরা ঘোষণা করতে পেরে সম্মানিত বোধ করছি যে, মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা ১৪ নভেম্বর সন্ধ্যায় বিদেশ থেকে ফেরার পর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন।’ বিশ্ব জলবায়ু শীর্ষ সম্মেলন ‘কনফারেন্স অফ পার্টিস-২৯ (কপ-২৯)’-এ যোগদানের পর আজ আজারবাইজানের রাজধানী বাকু থেকে প্রধান উপদেষ্টার এইচএসআইএ-তে পৌঁছানোর কথা রয়েছে।

 

কামরুল ইসলাম বলেন, বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (সিএএবি) সম্মানিত প্রবাসী ও তাদের পরিবারের সুবিধার্থে বিমানবন্দরের মাল্টিলেভেল কার পার্কিং এলাকার দ্বিতীয় তলায় একটি প্রশস্ত ও আরামদায়ক ওয়েটিং লাউঞ্জের ব্যবস্থা করেছে।

 

তিনি আরো বলেন, ‘নতুন লাউঞ্জে একটি অপেক্ষার জায়গা, একটি শিশুর যতেœর ঘর, পুরুষ ও মহিলা উভয়ের জন্য নামাজের ঘর ও একটি যুক্তিসঙ্গত-মূল্যের ক্যাফেটেরিয়াসহ বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। আমরা আমাদের সম্মানীত যাত্রীদের এই সেবাগুলো পরিবেশন করতে পেরে গর্বিত।’ সিএএবি ফ্লাইট অবতরণের অনেক আগে থেকে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল হতে বিমানবন্দরে আসা প্রবাসীদের আত্মীয়-স্বজন ও পরিচিতদের সেবা দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে।

এর আগে ১১ নভেম্বর, অধ্যাপক ইউনূস বিমানবন্দরের অভ্যন্তরে দেশের অভিবাসী শ্রমিকদের জন্য ‘প্রবাসী লাউঞ্জ’ নামে একটি বিশেষ লাউঞ্জ উদ্বোধন করেন।

 

প্রবাসী লাউঞ্জ ঢাকা বিমানবন্দরে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশী অভিবাসী কর্মীদের বিশ্রাম ও রিফ্রেশমেন্ট এবং ভর্তুকিযুক্ত মূল্যে খাবার পাওয়ার একটি উন্নত ব্যবস্থা।

ময়মনসিংহ জিলা মটর মালিক সমিতির দায়িত্বে জেলা প্রশাসক: পূর্বের কমিটি বিলুপ্ত

ইউটিভি ডেস্ক রিপোর্ট।। প্রকাশিত: বুধবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২৪, ৯:১৩ পিএম
ময়মনসিংহ জিলা মটর মালিক সমিতির দায়িত্বে জেলা প্রশাসক: পূর্বের কমিটি বিলুপ্ত

ময়মনসিংহ জিলা মটর মালিক সমিতির বর্তমান প্রেক্ষাপট বিবেচনা করে পরিবহন ব্যবস্থা সচল রাখতে ময়মনসিংহ জেলা প্রশাসক জরুরী ভিত্তিতে নিয়ন্ত্রণ গ্রহন করেছে।

 

বুধবার (১৩-নভেম্বর) জেলা প্রশাসক মোঃ মফিদুল আলম এর সভাপতিত্বে ময়মনসিংহ জিলা মটর মালিক সমিতির মিটিংয়ে সাধারন মালিকগনের উপস্থিতিতে বিকাল ৩ ঘটিকায় জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে সকলের ঐক্যমতের ভিক্তিতে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট লুৎফুন নাহারকে ময়মনসিংহ জিলা মটর মালিক সমিতির প্রশাসক মনোনীত করেন। জানা গেছে, মনোনীত প্রশাসকের নেতৃত্বে ১৫ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি অতিদ্রুত ঘোষনা করা হবে।

 

ময়মনসিংহ জিলা মটর মালিক সমিতির কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত সদস্যবৃন্দের দায়িত্বে থাকা প্রশাসককে সহযোগীতা করা। সকল পরিবহন মালিকগন প্রশাসককে সার্বিক সহযোগিতার অঙ্গীকার করেছে।

উল্লেখ্য, উপস্থিত সকল পরিবহন মালিকগন হাউজে উচ্ছস্বরে প্রতিবাদ জানিয়ে বলেন, “ময়মনসিংহ জিলা মটর মালিক সমিতিতে আমিনুল হক শামীমের কোন পেতাত্বা থাকতে পারবেনা”। সেসময় পরিবহন মালিকদের দাবির সাথে একমত পোষন করেন জেলা প্রশাসক ।

ময়মনসিংহ প্রেসক্লাব সংস্কারের প্রয়োজনে ১৫১ সদস্য বিশিষ্ঠ কমিটি ঘোষণা 

ইউটিভি ডেস্ক রিপোর্ট।। প্রকাশিত: বুধবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২৪, ৮:৫৪ পিএম
ময়মনসিংহ প্রেসক্লাব সংস্কারের প্রয়োজনে ১৫১ সদস্য বিশিষ্ঠ কমিটি ঘোষণা 

ময়মনসিংহ প্রেসক্লাব সংস্কারের প্রয়োজনে আলহাজ্ব মোঃ শামসুল আলম খান আহবায়ক এবং আজগর হোসেন রবিনকে সদস্য সচিব করে ১৫১ সদস্য বিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি গঠনের ঘোষণা দেওয়া হয়।

 

বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের ৫ আগষ্ট পতনের পর জাতীয় প্রেসক্লাবসহ সারাদেশের সকল প্রেসক্লাব ফ্যাসিস্টদের হাত থেকে মুক্ত হলেও ময়মনসিংহ প্রেসক্লাব এখনো সেই ফ্যাসিস্ট সিন্ডিকেটের হাত থেকে রক্ষা পায়নি। ময়মনসিংহ নগরীর গুরুত্বপূর্ণ সড়ক গাঙ্গিনাপাড়ে অবস্থিত ময়মনসিংহ প্রেসক্লাব। প্রেসক্লাবটি গঠিত হবার সময় থেকেই পদাধিকার বলে প্রেসক্লাবের সভাপতি জেলা প্রশাসক। তবে স্থানীয় সাংবাদিকদের দীর্ঘদিনের আন্দোলনে বর্তমান ময়মনসিংহের জেলা প্রশাসক এ প্রেসক্লাবের সভাপতি থাকছেন না বলে নিশ্চিত করেছেন। বিভাগীয় নগরী হওয়ায় ময়মনসিংহে সাংবাদিকদের সংখ্যাও ব্যাপক হারে বেড়েছে। তবে পেশাদার সাংবাদিকদের সংগঠন ময়মনসিংহ প্রেসক্লাবে আইনজীবী, ব্যবসায়ী, ডাক্তার, সরকারি চাকরিজীবি থাকায় স্থানীয় সিনিয়র সাংবাদিক ও সম্পাদকগণ অবহেলিত হয়েছেন এ প্রেসক্লাবে।

 

তবে এরই মধ্যে প্রেসক্লাব সংস্কার আন্দোলনকারী সাংবাদিক নেতৃবৃন্দের অধিকাংশ দাবীর প্রতি সংহতি প্রকাশ করে “প্রেসক্লাব ফর প্রেসম্যান” করার ক্ষেত্রে বর্তমান জেলা প্রশাসক মোঃ মুফিদুল আলম জানিয়েছেন ময়মনসিংহ প্রেসক্লাবের সভাপতির পদে আর থাকবেন না। তিনি ময়মনসিংহ প্রেসক্লাব সংস্কার প্রশ্নে স্থানীয় পেশাদার সাংবাদিকদের পাশে থাকবেন বলে জানিয়েছেন।

 

এরই ধারাবাহিকতায় ময়মনসিংহ প্রেসক্লাব সংস্কার প্রশ্নে অধিকার বঞ্চিত সাংবাদিকরা (১৩ নভেম্বর) বুধবার বিকেলে এক মতবিনিময় সভার আয়োজন করে। মতবিনিময় সভায় দৈনিক ইনকিলাবের বিশেষ সংবাদদাতা ও দৈনিক আজকের ময়মনসিংহ পত্রিকার সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ শামসুল আলম খানের সভাপতিত্বে ও দৈনিক আজকের বসুন্ধরা পত্রিকার চীপ ক্রাইম রিপোর্টার মোঃ শিবলী সাদিক খানে সঞ্চালনায় আয়োজিত সভায় বক্তব্য রাখেন, আনন্দ টিভি ও দৈনিক জনকন্ঠের জেলা প্রতিনিধি উজ্জ্বল খান, দৈনিক নতুন সময় প্রতিনিধি মাইন উদ্দিন উজ্জ্বল, সাপ্তাহিক ময়মনসিংহের সময় পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক দিপক চন্দ্র দে, দৈনিক সময়ের কাগজের প্রতিনিধি মোঃ সাদেকুর রহমান সাদেক, দৈনিক আমাদের কন্ঠ পত্রিকার ময়মনসিংহ প্রতিনিধি সুমন ভট্টাচার্য, সুবর্ণ বাংলা পত্রিকার সম্পাদক আরিফ রেওগীর, দৈনিক বিজনেস বাংলাদেশ পত্রিকার ব্যুরো প্রধান আশিকুর রহমান মিঠু, সোনালী শীষ পত্রিকার চীফ রিপোর্টার জহর লাল দে, দৈনিক সমাজ সংবাদের জেলা প্রতিনিধি খালেদ, দৈনিক শেয়ার বিজ পত্রিকার প্রতিনিধি সুলতান রহমান বাপ্পী, দৈনিক দেশের ডাক পত্রিকার প্রতিনিধি সজীব রাজভর বিপিন, দৈনিক বঙ্গসংবাদের প্রতিনিধি গোলাম কিবরিয়া পলাশ, দৈনিক প্রথম কথা পত্রিকার প্রতিনিধি আসাদুজ্জামান পাইলটসহ প্রমুখ।

 

এসময় বক্তারা, ময়মনসিংহ প্রেসক্লাব অতিবিলম্বে সংস্কার করতে হবে বলে হুঁশিয়ারি দেন। এতে যেকোনো বাঁধা বিপত্তি আসলেও পিছ পা হবেননা। সাংবাদিকদের দীর্ঘদিনের এই আন্দোলন সফল করতে সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানান এবং ময়মনসিংহ প্রেসক্লাব সংস্কার প্রশ্নে আলহাজ্ব মোঃ শামসুল আলম খানকে আহবায়ক এবং আজগর হোসেন রবিনকে সদস্য সচিব করে ১৫১ সদস্য বিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি গঠনের ঘোষণা দেওয়া হয়। কমিটির অন্যান্য সাংবাদিকদের নামের তালিকা দ্রুত প্রকাশ করে অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানসহ পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছেন নেতৃবৃন্দ।

এর আগে বিভাগীগ ও জেলা প্রশাসনের সাথে সংস্কার বিষয়ে একাধিকবার আলোচনা হয়।

 

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার অন্যান্য সাংবাদিকবৃন্দ।