শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫, ৩০ ১৪৩১
শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫, ৩০ ১৪৩১

পুলিশের ধারণা

ময়মনসিংহের মনিরের মাধ্যমে বাসা ভাড়া নিতো আরসার সদস্যরা

ইউটিভি ডেস্ক রিপোর্ট।। প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ, ২০২৫, ১০:১৬ পিএম
ময়মনসিংহের মনিরের মাধ্যমে বাসা ভাড়া নিতো আরসার সদস্যরা

রোহিঙ্গাদের সশস্ত্র সংগঠন আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মির (আরসা) প্রধানসহ যে ১০ জনকে র‍্যাব গ্রেপ্তার করেছে, তাঁদের মধ্যে অন্তত একজন বাংলাদেশি। তাঁর নাম মনিরুজ্জামান। তাঁর বাড়ি ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার প্রত্যন্ত চরাঞ্চলে। পুলিশ বলছে, মনিরের মাধ্যমেই আরসা সদস্যরা দেশে বাসা ভাড়া নিয়ে অবস্থান করতেন বলে মনে করা হচ্ছে। তবে মনির আরসার সঙ্গে জড়িত শুনে তাঁর স্বজন ও এলাকাবাসী বিস্মিত।

নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ ও ময়মনসিংহে পৃথক অভিযান চালিয়ে ১০ জনকে গ্রেপ্তারের কথা গত মঙ্গলবার জানায় র‍্যাব।

ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার উচাখিলা ইউনিয়নের চরআলগী গ্রামের আতিকুল ইসলামের ছেলে মনিরুজ্জামান (২৪)। আতিকুল ইসলাম একই উপজেলার তারুন্দিয়া ইউনিয়নের কোনাপাড়া গ্রামে একটি কওমি মাদ্রাসায় শিক্ষকতা করেন। চার ছেলে ও দুই মেয়ের মধ্যে সবার বড় মনির। কওমি মাদ্রাসা থেকে ২০১৬ সালে হেফজ শেষ করে মাওলানা হতে তিনি নরসিংদীর একটি মাদ্রাসায় ভর্তি হন। করোনাকাল থেকে তাঁর পড়ালেখা বন্ধ হয়ে যায়। পরে ঢাকায় একটি মাদ্রাসায় শিক্ষক হিসেবে কাজ শুরু করেন। গাজীপুরের টঙ্গীতেও মাদ্রাসায় চাকরি করতেন, এমনটিই জানেন তাঁর স্বজনেরা।

স্বজন ও এলাকাবাসী মনিরের গ্রেপ্তারের খবর সংবাদমাধ্যম থেকে জানতে পারেন। নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার ছয়জনের একজন মনিরুজ্জামান। সেখানে ভূমিপল্লি আবাসিক এলাকার একটি ফ্ল্যাটে থাকতেন মনির, এমনটি উল্লেখ আছে গতকাল রাতে ময়মনসিংহ কোতোয়ালি মডেল থানায় হওয়া মামলায়। ওই ভবনের ফ্ল্যাট থেকেই আরসার প্রধান আতাউল্লাহ আবু আম্মার জুনুনী গ্রেপ্তার হন।

গতকাল বুধবার বেলা ২টার দিকে ঈশ্বরগঞ্জের চরআলগী গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, মনিরের গ্রেপ্তারের খবরে তাঁর বাড়িতে আসছেন আশপাশের মানুষজন। ময়মনসিংহ নগরের নতুন বাজার মোড়ের গার্ডেন সিটি ভবন থেকে গ্রেপ্তার হওয়া আরসা সদস্যরা যে বাসাটিতে বসবাস করছিলেন, সেটি ভাড়া নিয়েছিলেন মনির। তাঁর একটি জাতীয় পরিচয়পত্র সেখানে দেওয়া হয়েছিল। জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি ও গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের ছবি দেখালে মনিরুজ্জামানের ছোট ভাই মুত্তাকীন হাসান তাঁর ভাইকে শনাক্ত করেন।

মুত্তাকীন হাসান বলেন, মনির তাঁর আপন বড় ভাই। তিনি মাঝেমধ্যে বাড়িতে বেড়াতে আসতেন। রোজা শুরুর এক দিন আগে রোজার বাজার নিয়ে তিনি বাড়িতে এসেছিলেন। এক রাত থেকে চলে যান। টঙ্গীতে মাদ্রাসায় চাকরি করতেন, ময়মনসিংহেও থাকতেন বলে শুনেছেন। তবে ময়মনসিংহে কী কাজ করতেন, তা তিনি জানেন না। তাঁর ভাষ্য, বিদেশে যাওয়ার জন্য পাসপোর্ট করলেও স্বাস্থ্য পরীক্ষায় অসুখ ধরা পড়ায় মনিরের বিদেশে যাওয়া হয়নি। তাঁর ভাই আরসার সঙ্গে কীভাবে জড়ালেন, তাঁরা তা বলতে পারবেন না। পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে খুব কম কথা হতো। যখন টাকা প্রয়োজন পড়ত, ফোন করলে টাকা পাঠাতেন ভাই।

চরআলগী গ্রামে পাকা সড়কের পাশেই একটি টিনশেডের বাড়িতে বসবাস মনিরের পরিবারের। মনিরের মা চম্পা আক্তার বলেন, খবরে দেখেছেন ছেলেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অভাবের সংসার, টেনেটুনে দিন চলে। ছেলে হয়তো সঙ্গীদের ফাঁদে পড়ে এমন কাজে জড়িয়েছেন। তিনি দাবি করেন, মনির সরল প্রকৃতির। না বুঝে হয়তো এ কাজ করেছেন।

মনিরের বাবাকে বাড়িতে পাওয়া যায়নি। তিনি কোনাপাড়ায় মাদ্রাসায় ছিলেন। মুঠোফোনে তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ছেলে আরসার সদস্যদের সঙ্গে কীভাবে জড়ালেন, তা তিনি বুঝতে পারছেন না।

মনির বাড়িতে এলেও কারও সঙ্গে মিশতেন না বলে দাবি করেন প্রতিবেশী শহীদুল ইসলাম। তিনি বলেন, চলাফেরায় বোঝা যেত, মনির খুব সরল। মনিরের গ্রেপ্তারের খবর তাঁদের কাছে আশ্চর্যজনক মনে হচ্ছে। তবে মনির যদি দেশবিরোধী কাজ করে থাকেন, তাহলে অবশ্যই তাঁর বিচার হতে হবে।

ময়মনসিংহ কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শফিকুল ইসলাম খান বলেন, ময়মনসিংহ নগরের বাসাটি মনিরুজ্জামান ভাড়া নিয়েছিলেন। তবে তিনি গ্রেপ্তার হয়েছেন নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের বাসা থেকে। তাঁরা ধারণা করছেন, আরসা সদস্যরা মনিরের মাধ্যমেই দেশে বাসা ভাড়া নিয়ে অবস্থান করতেন।

ঈশ্বরগঞ্জ থানার ওসি ওবায়দুর রহমান বলেন, মনিরুজ্জামান এলাকায় বেশি আসতেন না। তাঁর সম্পর্কে এলাকার মানুষও তেমন কিছু জানেন না। তদন্ত কর্মকর্তাদের চাহিদার ভিত্তিতে তাঁর সম্পর্কে পুলিশ অনুসন্ধান করবে।

ময়মনসিংহ কোতোয়ালী পুলিশের অভিযানে ধর্ষণ মামলার আসামীসহ গ্রেফতার-১০

ইউটিভি ডেস্ক রিপোর্ট।। প্রকাশিত: শনিবার, ১২ এপ্রিল, ২০২৫, ৭:৪১ পিএম
ময়মনসিংহ কোতোয়ালী পুলিশের অভিযানে ধর্ষণ মামলার আসামীসহ গ্রেফতার-১০

ময়মনসিংহ কোতোয়ালী মডেল থানার অভিযানে ইং-১২/০৪/২০২৫ তারিখ গত ২৪ ঘন্টায় ময়মনসিংহ কোতোয়ালী মডেল থানা পুলিশ অভিযান পরিচালনা করিয়া মোট ১০ জন আসামী গ্রেফতার করা হয়। একটি প্রেস বিজ্ঞপির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কোতোয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো: শফিকুল ইসলাম খান।

এসআই (নিঃ) মোঃ আশিকুর রহমান তুহিন সঙ্গীয় ফোর্সসহ থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করিয়া অন্যান্য মামলার আসামী আহসান হাবিব শ্রাবন (৩০), পিতা-হালিম মিস্ত্রী, মাতা-সরুভী, সাং-আকুয়া দরগাপাড়া, থানা-কোতোয়ালী, জেলা-ময়মনসিংহকে অত্র থানা এলাকা হইতে গ্রেফতার করেন।

এসআই (নিঃ) মাসুদ জামালী সঙ্গীয় ফোর্সসহ থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করিয়া দস্যুতা মামলার আসামী ১। জনি কুমার সরকার (৩৫), পিতা-মৃত প্রবীর কুমার সরকার, মাতা-স্বপ্না রানী সরকার, সাং-আমলাপাড়া, ২৪/বি টিএনআই রোড থানা-কোতোয়ালী, জেলা-ময়মনসিংহকে কোতোয়ালী মডেল থানাধীন চরপাড়া এলাকা হইতে গ্রেফতার করেন ।

এসআই (নিঃ) মোঃ সাইফুল ইসলাম সঙ্গীয় ফোর্সসহ থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করিয়া ধর্ষন মামলার আসামী ১। আনন্দ ঋষি (২৬), পিতা-মৃত আহালু ঋষি, মাতা-শ্রী মতি স্বপ্না রানী, সাং-বরিয়ান ঋষিপাড়া বেগুনবাড়ী, ৯নং খাগডহর ইউপি, থানা-কোতোয়ালী, জেলা-ময়মনসিংহকে কোতোয়ালী মডেল থানাধীন চরপাড়া এলাকা হইতে গ্রেফতার করেন ।

কোতোয়ালী থানার অভিযান টিম থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করিয়া অন্যান্য মামলার আসামী ১। আবু বক্কর সিদ্দিক দুলাল(৫৫), (ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার সাবেক যুবলীগের আহবায়ক এবং জেলা পরিষদের সদস্য) পিতা-আলহাজ্ব আব্দুর জব্বার ভূইয়া, মাতা-মৃত রাবেয়া খাতুন, সাং-ঈশ্বরগঞ্জ, থানা-ঈশ্বরগঞ্জ, জেলা-ময়মনসিংহ, ২। মোঃ ফরিদ আহম্মেদ সবুজ (৩৮), (যুবলীগের সদস্য), পিতা-মোঃ হাবিবুর রহমান, মাতা-মাজেদা খাতুন, সাং-আকুয়া মোড়লপাড়া, থানা-কোতোয়ালী, জেলা-ময়মনসিংহদেরকে অত্র থানা এলাকা হইতে গ্রেফতার করেন।

র‌্যাব-১৪ ময়মনসিংহ কর্তৃক থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করিয়া মাদক মামলার আসামী ১। মোঃ জয়নাল আবেদীন (৪০), পিতা-মোঃ মোকছেদ আলী শেখ, মাতা-মোছাঃ আজিরন নেছা, স্থায়ী সাং-আলগারচর, থানা-ফুলছড়ি, জেলা-গাইবান্ধা, এ/পি সাং-জিগাবাড়ী, ডাকঘর-এরেন্ডাবাড়ি, থানা-ফুলছড়ি, জেলা-গাইবান্ধাকে কোতোয়ালী মডেল থানা এলাকা হইতে গ্রেফতার করেন ।

ইহাছাড়াও এসআই (নিঃ) কুমোদলাল দাস, এএসআই মনোয়ার হোসেন, ফরহাদ উদ্দিন সঙ্গীয় ফোর্স সহ থানা এলাকায় পৃথক পৃথক অভিযান পরিচালনা করিয়া ০৪ টি পরোয়ানা ভূক্ত আসামীদের গ্রেফতার করেন।

পরোয়ানা ভূক্ত আসামীদের নাম ও ঠিকানা-

১। অমিত হাসান (৩২), পিতা-সেলিম উদ্দিন,, স্থায়ী: গ্রাম- সানকি পাড়া (নর্থ) (৬১/গ সানকি পাড়া ) , উপজেলা/থানা- কোতোয়ালী মডেল, জেলা -ময়মনসিংহ, বাংলাদেশ।

২। মোঃ শাহ আলম (), পিতা-মোঃ আব্দুর রশিদ, স্থায়ী: (আকুয়া মোড়লপাড়া) , উপজেলা/থানা- কোতোয়ালী মডেল, জেলা -ময়মনসিংহ, বাংলাদেশ

৩। মোঃ শাহাব উদ্দিন (), পিতা-মোঃ মোফাজ্জল হোসেন, স্থায়ী : গ্রাম- চর ভবানীপুর, উপজেলা/থানা- কোতোয়ালী মডেল, জেলা -ময়মনসিংহ, বাংলাদেশ

৪। মোঃ বাদল সরকার (), পিতা-মৃত: শহর আলী, স্থায়ী: গ্রাম- কৃষ্টপুর (সাং: দৌলত মুন্সী রোড) , উপজেলা/থানা- কোতোয়ালী মডেল, জেলা -ময়মনসিংহ, বাংলাদেশ

প্রত্যেক আসামীদের চালান মোতাবেক যথাযথ পুলিশ স্কটের মাধ্যমে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরন করা হইয়াছে।

মার্চ ফর গাজা

রাজধানীর সব পথ মিশে গেছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে

ইউটিভি ডেস্ক রিপোর্ট।। প্রকাশিত: শনিবার, ১২ এপ্রিল, ২০২৫, ৩:১৫ পিএম
রাজধানীর সব পথ মিশে গেছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে

ফিলিস্তিনের জনগণের প্রতি সংহতি জানিয়ে আয়োজিত ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে অংশ নিতে আসা জনস্রোতে রাজধানী সব পথ যেন মিশে গেছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এসে।

প্যালেস্টাইন সলিডারিটি মুভমেন্ট, বাংলাদেশ আয়োজিত এ কর্মসূচিতে শনিবার (১২ এপ্রিল) সরেজমিনে দেখা যায়, রাজধানীর পল্টন মোড়, গুলিস্তান জিরো পয়েন্ট, শিক্ষা ভবন হয়ে দোয়েল চত্বর দিয়ে এবং চানখারপুল থেকে সরাসরি দোয়েল চত্বর দিয়ে মিছিল নিয়ে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের দিকে যাচ্ছে অংশ গ্রহণকারীরা।

কর্মসূচিতে অংশ নিতে বাসে, পিকআপ, রিকশা, পায়ে হেঁটে এবং একজনকে ঘোড়ায় চড়েও আসতে দেখা গেছে।

এছাড়া বাংলামোটর থেকে আসা মিছিল শাহবাগ হয়ে রমনা গেট দিয়ে,

কাকরাইল মোড় হয়ে আসা মিছিল মৎস্য ভবন হয়ে ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউট গেট দিয়ে, বকশীবাজার মোড় দিয়ে আসা মিছিল কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার হয়ে টিএসসি গেট দিয়ে এবং নীলক্ষেত মোড় দিয়ে আসা মিছিল ভিসি চত্বর হয়ে টিএসসি গেট দিয়ে সোহরাওয়ার্দীর সমাবেশে যোগ দিচ্ছে।

সংগঠনটির পক্ষ থেকে কর্মসূচি উপলক্ষে কয়েকটি নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সেগুলো হলো—শনিবার টিএসসির মেট্রো স্টেশন বন্ধ থাকবে ও সব পরীক্ষার্থীর জন্য রাস্তা বিশেষভাবে উন্মুক্ত থাকবে।

আয়োজক সংগঠন জানায়, মঞ্চ থেকে ফিলিস্তিনের পক্ষে সংহতি জানিয়ে বাংলা, ইংরেজি ও আরবি ভাষায় একটি ঘোষণাপত্র পাঠ করা হবে।

পরে দোয়া ও মোনাজাতের মধ্য দিয়ে আয়োজনটি শেষ হবে।

এ কর্মসূচিতে বিএনপি, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), জামায়াতে ইসলামী, হেফাজতে ইসলাম, এবি পার্টিসহ বিভিন্ন দল, সংগঠন এবং ইসলামি বক্তা যোগ দেবেন।

ময়মনসিংহ কোতোয়ালী পুলিশের অভিযানে চুরি মাদক ও অপহরণ মামলার আসামিসহ গ্রেফতার-১৪

ইউটিভি ডেস্ক রিপোর্ট।। প্রকাশিত: শুক্রবার, ১১ এপ্রিল, ২০২৫, ৭:২৮ পিএম
ময়মনসিংহ কোতোয়ালী পুলিশের অভিযানে চুরি মাদক ও অপহরণ মামলার আসামিসহ গ্রেফতার-১৪

ময়মনসিংহ কোতোয়ালী মডেল থানা পুলিশ অদ্য ১১/০৪/২০২৫ ইং তারিখ রোজ শুক্রবার অভিযান পরিচালনা করে মোট ১৪ জন আসামী গ্রেফতার করে। একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কোতোয়ালী মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মো: শফিকুল ইসলাম খান।

এসআই (নিঃ) মাসুদ জামালী সঙ্গীয় ফোর্সসহ থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করিয়া অপহরন মামলার আসামী ১। অমর সিং (২৩), পিতা-লক্ষন সিং, মাতা-শীতা রানী সিং সাং-শম্ভুগঞ্জ, থানা-কোতোয়ালী, জেলা-ময়মনসিংহকে অত্র থানা এলাকা হইতে গ্রেফতার করেন।

এসআই (নিঃ) মোহাম্মেল হোসেন সঙ্গীয় ফোর্সসহ থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করিয়া অন্যান্য মামলার আসামী ১। মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান (৪৬), (৫নং সিরতা ইউপির সাবেক ছাত্রলীগের সভাপতি), পিতা-আব্দুর রশিদ, মাতা-মনোয়ারা বেগম, সাং-চর খরিচা, সিরতা, থানা-কোতোয়ালী, জেলা-ময়মনসিংহকে কোতোয়ালী মডেল থানাধীন চর কালিবাড়ী এলাকা হইতে গ্রেফতার করেন।

এসআই (নিঃ) কুমোদলাল দাস সঙ্গীয় ফোর্সসহ থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করিয়া চুরি মামলার আসামী ১। মোঃ রাকিব (২৩), পিতা-আব্দুল মতিন, মাতা-জাহানারা, সাং-বাগুদা, থানা-তারাকান্দা, জেলা-ময়মনসিংহকে কোতোয়ালী মডেল থানাধীন চরপাড়া এলাকা হইতে গ্রেফতার করেন ।

এসআই (নিঃ) খলিলুর রহমান সঙ্গীয় ফোর্সসহ থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করিয়া মাদক মামলার আসামী ১। মোঃ মজিবুর রহমান (৩৫), পিতা-মৃত আব্দুল মজিদ, মাতা-রহিমা খাতুন, সাং-৭৬ আকুয়া মাদ্রাসা কোয়াটার্স লিচু বাগান, থানা-কোতোয়ালী মডেল, জেলা-ময়মনসিংহকে কোতোয়ালী মডেল থানাধীন আকুয়া মাদ্রাসা কোয়ার্টার এলাকা হইতে গ্রেফতার করেন।

মাদক দ্রব্য সংস্থা সঙ্গীয় ফোর্সসহ থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করিয়া মাদক মামলার আসামী মোঃ শাহিন মিয়া (২৮), পিতা-মোঃ কানু মিয়া, মাতা-আম্বিয়া বেগম, সাং-কাশিনগর (মধ্যপাড়া কুশাইহাটি), থানা-বিজয়নগর, জেলা-ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে অত্র থানা এলাকা হইতে গ্রেফতার করেন।

ইহাছাড়াও এসআই (নিঃ) রিপন চন্দ্র সরকার, আনোয়ার হোসেন, সাইফুল ইসলাম, এএসআই (নিঃ) শেখ হাবিবুর রহমান, সুকান্ত দেবনাথ, ওমর ফারুক, কামরুল ইসলাম, রাকিবুল ইসলাম সঙ্গীয় ফোর্স সহ থানা এলাকায় পৃথক পৃথক অভিযান পরিচালনা করিয়া ০৯ টি পরোয়ানা ভূক্ত আসামীদের গ্রেফতার করেন।

পরোয়ানা ভূক্ত আসামীদের নাম ও ঠিকানা-

১। ফারুক মিয়া (৩৫), পিতা-লাল মিয়া, স্থায়ী : গ্রাম- চর নিলক্ষীয়া (দিঘলপাড়া) , উপজেলা/থানা- কোতোয়ালী মডেল, জেলা -ময়মনসিংহ

২। মাছুম মিয়া , পিতা-আবুল কাশেম, স্থায়ী: গ্রাম- বিজয়নগর, উপজেলা/থানা- কোতোয়ালী মডেল, জেলা -ময়মনসিংহ,

৩। হানিফ মিয়া , পিতা-আবুল কাশেম, স্থায়ী: গ্রাম- বিজয়নগর, উপজেলা/থানা- কোতোয়ালী মডেল, জেলা -ময়মনসিংহ,

৪। আমিনুল , পিতা-আঃ জব্বার, স্থায়ী: গ্রাম- বিজয়নগর, উপজেলা/থানা- কোতোয়ালী মডেল, জেলা -ময়মনসিংহ,

৫। উসমান গনি, পিতা-আবুল কাশেম, স্থায়ী: গ্রাম- বিজয়নগর, উপজেলা/থানা- কোতোয়ালী মডেল, জেলা -ময়মনসিংহ,

৬। মাসুদ, পিতা-আবুল কাশেম, স্থায়ী: গ্রাম- বিজয়নগর, উপজেলা/থানা- কোতোয়ালী মডেল, জেলা –ময়মনসিংহ

৭। চাঁন মোহাম্মদ, পিতা-মৃত জনাব আলী, স্থায়ী: গ্রাম- বিজয়নগর, উপজেলা/থানা- কোতোয়ালী মডেল, জেলা -ময়মনসিংহ,

৮। আঃ জব্বার, পিতা-মৃত জনাব আলী, স্থায়ী: গ্রাম- বিজয়নগর, উপজেলা/থানা- কোতোয়ালী মডেল, জেলা –ময়মনসিংহ

৯। শাহজাহান, পিতা-মৃত আঃ হাই, স্থায়ী: গ্রাম- বিজয়নগর, উপজেলা/থানা- কোতোয়ালী মডেল, জেলা -ময়মনসিংহ,

প্রত্যেক আসামীদের চালান মোতাবেক যথাযথ পুলিশ স্কটের মাধ্যমে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরন করা হইয়াছে।