বৃহস্পতিবার, ২ অক্টোবর ২০২৫, ১৮ আশ্বিন ১৪৩২
বৃহস্পতিবার, ২ অক্টোবর ২০২৫, ১৮ আশ্বিন ১৪৩২

আমরা মরতে চাই, দেখি কত লোক মারতে পারে: জিএম কাদের

ইউটিভি ডেস্ক রিপোর্ট।। প্রকাশিত: শুক্রবার, ১ নভেম্বর, ২০২৪, ৪:০৮ পিএম
আমরা মরতে চাই, দেখি কত লোক মারতে পারে: জিএম কাদের

‘দেশ ভালো নেই’ মন্তব্য করে ‘আন্দোলন, কর্মসূচি চলবে’ বলে জানিয়েছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদের। দলীয় কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমরা মরতে চাই, দেখি কত লোক মারতে পারে।

 

আগামীকাল শনিবার (২ নভেম্বর) জাতীয় পার্টি পূর্বনির্ধারিত সমাবেশ করবে বলেও জানান তিনি। জি এম কাদের বলেন, আমরা মরতে এসেছি, আমরা মরতে চাই, কত মারবে তোমরা আমরা দেখতে চাই।

শুক্রবার (১ নভেম্বর) দুপুরে রাজধানীর বনানীতে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে ‘জাতীয় পার্টির অফিসে হামলা ও অগ্নিকাণ্ডের প্রতিবাদে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

 

জিএম কাদের আরও বলেন, আল্লাহ আমাদের প্রটেকশন দিচ্ছেন বলে এখনো বেঁচে আছি, অন্য কারও প্রটেকশনে নয়। বিচারের জন্য যদি আল্লাহর সাহায্যের দিকে চেয়ে থাকতে হয় তাহলে দেশ কীভাবে চলবে। আমরা একদিনের ডেমোক্রেসি চাই না। সব সময়ের ডেমোক্রেসি চাই। আমরা চাই সরকার হবে- ‘অব দ্য পিপল, বাই দ্য পিপল, ফর দ্য পিপল’।

 

তিনি বলেন, আমরা দেশের জনগণের পাশে ছিলাম, সবসময় থাকবো। আমার পরবর্তী প্রজন্ম এলেও জাতীয় পার্টি জনগণের পাশে থাকবে এবং একইভাবে এগিয়ে যাবে। আমাদের ওপর হামলার ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাই। আমাদের দুই তারিখের কর্মসূচি চলবে। আমাদের কর্মসূচি ও আন্দোলন সবই চলবে নিয়মতান্ত্রিক এবং অহিংসভাবে।

 

জাপা চেয়ারম্যান বলেন, দেশটা এখন ভালো অবস্থায় নেই। শেখ হাসিনা দেশটাকে যেভাবে বিভক্তি করেছিলেন এখন একইভাবে বিভক্তি করা হচ্ছে। এখন হাজার হাজার মানুষের নামে মিথ্যা মামলা দেওয়া হচ্ছে।

 

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের প্রতি ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, উনারা যা বলে তা-ই সঠিক, বাকি সবাই ভুল। উনারা এখন বিচারকার্যেও গিয়ে বাধা দেয়। উনাদের ইচ্ছা হলো আমাদের অফিস ভেঙে দিয়ে গেল। কারও যদি ভুল হয় সেখানে ব্যবস্থা নেওয়ার অনেক উপায় আছে, তাই বলে তাকে ধ্বংস করে দেবেন, এটা কেমন হবে।

 

জিএম কাদের বলেন, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আমরা সবসময় সমর্থন জানিয়েছি। তাদের পক্ষে সে সময় অনেক কথা বলেছি, বিবৃতি দিয়েছি। যে কারণে আমার অনেক ক্ষতিও হতে পারতো। কিন্তু এসব কিছুর পরোয়া আমরা করিনি। তারপরও আমাদের বিরুদ্ধে অন্যায় অপবাদ দেওয়া হচ্ছে।

‘আমি এখন বলছি, জাতীয় পার্টি একটি জনগণের রাজনৈতিক দল। হয়তো সারাদেশে আমাদের অবস্থান কিছুটা কম আছে, তবুও আমরা টিকে আছি। চাপে গর্তে ঢুকে গেলেও বারবার জাতীয় পার্টি উঠে দাঁড়ায়, এটাই অনেকের সহ্য হয় না। যে কারণে জাতীয় পার্টির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা হয়। জাতীয় পার্টি সবসময় জনবান্ধব দল ছিল, এখনো আছে এবং আগামীতেও থাকবে।’

 

তিনি বলেন, এরশাদ সাহেবকে যতই অপবাদ দেওয়া হোক না কেন জনগণ তার পাশে ছিল। অনেকে বলে এরশাদ সাহেবকে গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে নামানো হয়েছে, এটা একদমই ভুল কথা। উনি জনগণের ইচ্ছায় ক্ষমতা ছেড়েছেন। তবে একানব্বই থেকে উনার (এরশাদ) এবং জাতীয় পার্টির ওপর নানা ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। জিএম কাদের আরও বলেন, জাতীয় পার্টি কোনো সময় দলীয়করণ করেনি। জাতীয় পার্টি সবসময় বিভিন্ন দলের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রেখেছে। তবে একটি গোষ্ঠী জাতীয় পার্টির নামে মিথ্যা প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে। তারা জাতীয় পার্টির বিরুদ্ধে নানা রকমের ষড়যন্ত্র করছে।

 

তিনি বলেন, সবাই বলে আমরা নাকি আওয়ামী লীগের দোসর। কিন্তু কীভাবে দোসর হলাম। আমরা শেখ হাসিনার কোনো ধরনের জনবিরোধী কাজের সঙ্গে ছিলাম না। আমরা বিভিন্ন সময় আওয়ামী লীগের জনবিরোধী ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বলেছি। আওয়ামী লীগের দলীয়করণের বিরুদ্ধে আমরা সোচ্চার ছিলাম।

 

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান বলেন, অনেকে বলেন ১৫ বছর অবৈধ শাসনামল ছিল। তবে আমরা বলি সেটি ছিল ১০ বছর, ২০১৪-২০২৪ পর্যন্ত সরকারকে আমরা অবৈধ শাসনামল হিসেবে দেখছি। ২০০৯ থেকে ২০১৪ পর্যন্ত শাসন আমলকে অবৈধ বলা ঠিক নয়, তবে খারাপ শাসনামল বলতে পারেন।তিনি বলেন, ২০১৮ সালে সব দল শেখ হাসিনার অধীনে নির্বাচনে অংশ নিয়েছে। এর মধ্য দিয়ে তখন কি সব দল শেখ হাসিনার সরকারকে বৈধতা দেয়নি। এটা কি একা জাতীয় পার্টি দিয়েছিল।

 

জাপা চেয়ারম্যান আরও বলেন, যখন নির্বাচনে যেতে চাই না, তখন জোর করা হয়। কিন্তু যখন যেতে চাই, তখন বাধা আসে। জাতীয় পার্টি একটি রাজনৈতিক দল, আমাদের অধিকার আছে রাজনীতি করার, যে কোনো দলের সঙ্গে আমরা যেতে পারি।

 

‘কিন্তু বাংলাদেশের রাজনীতি এখন কেমন যেন হয়ে গেছে। আমরা মনে করেছিলাম ষড়যন্ত্র শেষ হয়ে যাবে, কিন্তু এখন দেখছি দিন দিন তা বেড়েই চলছে। জনগণের ইচ্ছা প্রকাশ করতে দেওয়া হবে না, এটা কোন ধরনের দেশ।’জিএম কাদের বলেন, ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপির শাসনামলে অনেক ভালো মন্ত্রী ছিল। তাদের সঙ্গে আমার যোগাযোগ হতো। যথেষ্ট ভালো সম্পর্ক ছিল। জামায়াতেরও অনেক ভালো নেতামন্ত্রী ছিল। তাদের সঙ্গেও আমার ভালো সম্পর্ক ছিল।

 

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিতি ছিলেন- জাপার মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু, অতিরিক্ত মহাসচিব রেজাউল করিম, শামীম হায়দার পাটোয়ারী ও জিএম কাদেরের স্ত্রী শেরিফা কাদের।

খাগড়াছড়ির সেই ছাত্রীর শরীরে ধর্ষণের আলামত মেলেনি: সিভিল সার্জন

ইউটিভি ডেস্ক রিপোর্ট।। প্রকাশিত: বুধবার, ১ অক্টোবর, ২০২৫, ১:৩০ এম
খাগড়াছড়ির সেই ছাত্রীর শরীরে ধর্ষণের আলামত মেলেনি: সিভিল সার্জন

খাগড়াছড়ির সেই ছাত্রীর স্বাস্থ্য পরীক্ষায় ধর্ষণের আলামত মেলেনি বলে জানিয়েছেন সিভিল সার্জন ছাবের আহম্মেদ। এ ঘটনায় গঠিত মেডিকেল বোর্ডের প্রতিবেদন আজ মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে তার কাছে জমা হয়। পরে সিভিল সার্জন অফিস থেকে ডাক্তারি পরীক্ষার প্রতিবেদনটি পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে পাঠানো হয়। আলামত পরীক্ষার ১০টি সূচকের সবকটিতে স্বাভাবিক লেখা রয়েছে বলে জানান সিভিল সার্জন।

ধর্ষণের আলামত পরীক্ষায় তিন চিকিৎসক দলের নেতৃত্ব দেওয়া খাগড়াছড়ি আধুনিক সদর হাসপাতালের চিকিৎসক জয়া চাকমা বলেন, সবধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা আমরা করেছি। কিন্তু ধর্ষণের আলামত পাইনি।’

স্ত্রী রোগ বিশেষজ্ঞ জয়া বলেন, আমাদের দলে হাসপাতালের চিকিৎসা কর্মকর্তা মোশারফ হোসেন ও নাহিদা আকতার ছিলেন।

জেলা সিভিল সার্জন ছাবের আহম্মেদ বলেন, কিশোরী ধর্ষণের ঘটনায় গঠিত মেডিকেল বোর্ড মঙ্গলবার তাদের প্রতিবেদন দেয়। প্রতিবেদনে দেখা যায়, ধর্ষণের আলামত পাওয়া যায়নি। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও পুলিশ সুপারের কাছে প্রতিবেদন হস্তান্তর করা হয়েছে।

মেডিকেল বোর্ড প্রধানের উদ্ধৃতি দিয়ে সিভিল সার্জন বলেন, ওই ছাত্রীর শরীরে কোনও আঘাতের চিহ্ন ছিল না।

পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আরেফিন জুয়েল বলেন, মেডিকেল বোর্ডের প্রতিবেদনের মাধ্যমে বিষয়টি পরিষ্কার হয়ে গেছে, সেই ছাত্রী ধর্ষণের শিকার হয়নি। প্রকৃতপক্ষে ধর্ষণের ঘটনা ঘটেনি। অথচ মিথ্যা একটা অভিযোগ তুলে একটি গোষ্ঠী পরিকল্পিতভাবে পার্বত্য অঞ্চলকে অস্থিতিশীল করে তুলেছে। এখন তাদের সেই পরিকল্পনা ভেস্তে গেছে।

গত ২৩ সেপ্টেম্বর রাতে প্রাইভেট পড়ে ফেরার পথে ওই মারমা কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ ওঠে। রাত ১১টার দিকে অচেতন অবস্থায় একটি ক্ষেত থেকে তাকে উদ্ধার করেন স্বজনরা। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে শয়ন শীলকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাকে ছয় দিনের রিমান্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত।

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন ২ রাজনৈতিক দল

ইউটিভি ডেস্ক রিপোর্ট।। প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৭:১২ পিএম
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন ২ রাজনৈতিক দল

রাজনৈতিক দল হিসেবে নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধ পেতে যাচ্ছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) এবং বাংলাদেশ জাতীয় লীগ।

মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) নির্বাচন ভবনে নির্বাচন কমিশন সচিব আখতার আহমেদ সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, ১৪৩টি দল আবেদন করেছিল। এর মধ্যে ২২টি দলের তথ্য মাঠে পর্যালোচনা হয়েছে। এর মধ্যে দুটো দল- এনসিপি ও বাংলাদেশ জাতীয় লীগকে নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। কারণ তারা নিবন্ধনের জন্য শর্ত পূরণ করেছে।

এর ফলে এনসিপি ও বাংলাদেশ জাতীয় লীগ দলীয় প্রতীক নিয়ে আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সুযোগ পাচ্ছে।

ময়মনসিংহে স্থানীয়দের বাঁধায় বিদ্যুৎ সংযোগ কাজ বন্ধ

ইউটিভি ডেস্ক রিপোর্ট।। প্রকাশিত: সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ২:৪৮ এম
ময়মনসিংহে স্থানীয়দের বাঁধায় বিদ্যুৎ সংযোগ কাজ বন্ধ

ভূমি অধিগ্রহণ বা কোন প্রকার ক্ষতি পূরণ ছাড়াই মালিকানা জমির উপর দিয়ে ৩৩কেভি পিডিসিপি লাইন সংযোগ স্থাপনে মসিকের ২৫নং ওয়ার্ডে ফকিরাকান্দা গ্রামের বাসিন্দাদের মাঝে চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।

স্থানীয়দের বাঁধার মুখে বন্ধ রয়েছে কাজ। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের অসদাচরণের ফলে স্থানীয়দের সাথে বাকবিতন্ডায় জড়িয়েছে মামলায়। বিদুৎ কর্তৃপক্ষসহ প্রশাসনের উর্ধতন কর্তৃপক্ষের শতচেষ্টায় হচ্ছে না সুরাহা।

সরেজমিনে গেলে অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য মোফাজ্জল হোসেন জানান, তালতলা মাজার থেকে বিশ্বরোড পর্যন্ত মাত্র ১কিলোমিটার ফাঁকা রাস্তা রেখে অদৃশ্য কারনে সাড়ে তিন কিলোমিটার রাস্তা ঘুরিয়ে জনবহুল এলাকার বসতবাড়ির ওপর দিয়ে লাইন টানা হচ্ছে।

থার্টপার্টি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এসে ওয়ার্ক ওয়ার্ডার না দেখিয়ে জোরপূর্বক লাইন টানার চেষ্টা করছে। আমরা বাঁধা দেওয়ায় আমিসহ বেশ কয়েকজনের নামে ময়মনসিংহ কোতোয়ালী মডেল থানায় একটি মিথ্যা মামলা দায়ের করে আমাদেরকে হয়রানি করছে।

স্থানীয় একাধিক বাসিন্দারা দাবী করছেন, ফকিরাকান্দা ছোট একটা গ্রাম, আমরা অল্প জমির মালিক এবং ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা, এদিক দিয়ে লাইন টানলে আমরা এলাকাবাসী নিঃস্ব হয়ে পড়ব। মাত্র এক কিলোমিটার ফাঁকা জায়গা থাকার পরেও অদৃশ্য কারনে সাড়ে তিন কিলোমিটার ঘুরিয়ে ঘনবসতিপূর্ণ এলাকার ভিতর দিয়ে লাইন টানা হচ্ছে, ঠিকাদারের কাছে ওয়ার্ক ওয়ার্ডার দেখাতে বললে তিনি তা না দেখিয়ে উল্টো মামলা দিয়ে হয়রানি করছে।

পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ লিমিটেড এর ঠিকাদার মোঃ আশিকুল ইসলাম (আইয়ুব আলী) মুঠোফোনে বারবার যোগাযোগ করলে ফোন রিসিভ না করায় তার বক্তব্য জানা সম্ভব হয়নি।

এবিষয়ে নির্বাহী প্রকৌশলী এইচ এম জি সরোওয়ার জানান, এলাকাবাসী এটা কিভাবে নিচ্ছেন, গুজবে কান দিচ্ছেন কি না জানিনা। তারা নানান জনে নানান ধরনের গুজব ছড়াচ্ছেন। এই লাইনটা ত্রিশাল পর্যন্ত যাবে, এগুলোকে সোর্স লাইন বলে। আরেকটা সাব স্টেশনের জন্য এই লাইনটা প্রয়োজন। লাইনের ডিজাইন ড্রয়িং করার সময় রাস্তা ফলো করি আর এখানে একাটা রাস্তা আছে। আমরা সেটেলমেন্টের জন্য অনেক চেষ্টা করেছি, বিষয়টি এখন আদালতের রায়ের উপর নির্ভর করছে।